1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১১:৪০ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ মোংলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু খানজাহানআলী থানার শ্রেষ্ঠ বিএনসিসি শিক্ষক নির্বাচিত সালাহউদ্দীন ঢাকার আকাশে প্রশান্তির বৃষ্টি জনমনে স্বস্তি পাইকগাছায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে তরমুজ চাষী  দিঘলিয়ার সেনহাটী ৯ নং ওয়ার্ডের প্রায়ত মুরব্বিদের স্মরণে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  কেশবপুরে খেলাঘর আসরের আয়োজনে পিপাসিত মানুষের মাঝে সুপেয় ঠান্ডা পানি বিতরণ  খুলনায় স্বর্ণের বারসহ আটক এক লোহাগড়ায় বিএনপির উদ্যোগে মাদ্রাসার এতিমদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি- স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ  ঝিকরগাছায় গরীব রোগীকে চিকিৎসা দেওয়াকে পুঁজি করে সালেহা ক্লিনিক থেকে নবজাতক বিক্রি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলীর ইন্তেকাল দেশ জুড়ে চলছে খরা তবুও থেমে নেই ট্রাফিক বিভাগ নড়াইলে মাশরাফির দুরন্তপনা, তীব্র তাপদাহে মধুমতীতে ডুবসাঁতার ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ বেনাপোলে বাসের চাকায় পৃষ্ট হয়ে সাইকেল আরোহী নিহত অপর জন আহত লোহাগড়ায় বিএনপির উদ্যোগে সাধারণ মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ পানি- স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ শরবত বিতরণ করতে গিয়ে শার্শায় জামায়াত নেতা আটক মোংলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু রামপালে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিক রাজিবের উপর হামলা

চুকনগরের সাথে শিল্পনগরী নওয়াপাড়ার যোগাযোগের একমাত্র ব্রীজটি মাঝ বরাবর ফাটল,দুর্ঘটনার আশঙ্কা

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ৪৭৫ বার শেয়ার হয়েছে

সরদার বাদশা,নিজস্ব প্রতিনিধি// চুকনগরের সাথে শিল্পনগরী নওয়াপাড়ার যোগাযোগ
একমাত্র ব্রীজটি মাঝ বরাবর ফাটল যেকোনো মুহূর্তে ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা ২০১৮ সালে ডুমুরিয়ার চুকনগর ভদ্রা নদীর উপর নির্মিত ব্রীজটিকে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও ) মোঃ আশেক হাসান দুর্ঘটনা এড়াতে ব্রীজটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে এবং ব্রীজের দুই মাথায় মাঝ বরাবর পিলার দেয়াসহ সাইন বোর্ড টানিয়ে দেয় । কিন্তু সে সব এখন অতীত।

বর্তমানে ব্রীজটি ভেঙে যেকোন মুহুর্তে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটার আশংঙ্কা দেখা দিয়েছে । এতে চুকনগরের সাথে শিল্পনগরী নওয়াপাড়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভবনা দেখা দিয়েছে । ফলে খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার ব্যবসায়ীদের সাথে যশোর জেলার ব্যবসায়ীদের ( তিন জেলার মানুষের ) ব্যবসায়ীক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে । একারণে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে উভয় জেলার ব্যবসায়ীসহ সাধারণ জনগন । ১৯৮৮ সালে ইউ এস এইড এর সহযোগীতায় আমেরিকান সরকারের অর্থায়নে বাংলাদেশ ত্রান ও দুর্যোগ মন্ত্রালয়ের অধীনে ডি জি রিলিফ ডিপারমেন্ট মাধ্যমে মাত্র ৫ টন মালামাল বহন ক্ষমতা সম্পন্ন এই ব্রীজটি নির্মান করা হয় । প্রাথমিক পর্যায়ে ব্রীজটি ব্যবহারে উক্ত নিয়ম কানুন মানা হলেও সোলগাতিয়া ব্রীজটি নির্মানের পর নওয়াপাড়া থেকে বড় বড় সার , সিমেন্ট , রড বোঝায় গাড়ী , বেনাপোল ও ভোমরা স্থল বন্দর থেকে বড় বড় পাথর বোঝায় গাড়ি , ক্লিংকার বাহী গাড়ী , পেয়াজ রসুন বোঝায় গাড়ী এর উপর দিয়ে চলাচল করছে । অথ্যাৎ ৪০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত মালামালপূর্ণ গাড়ী এর উপর দিয়ে প্রতিনিয়ত চলাচল করছে । কিন্তু তারা অনেকেই জানে না যে ব্রীজটির তলদেশে ফাটল ধরেছে । বর্তমানে ব্রীজটি চরম বিপদসীমা অতিক্রম করেছে ।

প্রচন্ড ঝুকি নিয়ে যানবাহন গুলো ব্রীজ পার হচ্ছে । ২০১৮ সালে ব্রীজের দুই মাথায় মাঝখানে বিপদ সীমার চিহ্ন দিয়ে দুটি পিলার জমিয়ে দেয়া হয়েছিল । যাতে ভারী যানবাহন ব্রীজের উপর দিয়ে পার হতে না পারে । কারণ যে কোন সময় ব্রীজটির মুল অবকাঠামো ভেঙ্গে নদীতে পড়তে পারে বলে তাদের ধারণা । কিন্তু সময়ের ব্যবধানে বিপদ সীমার চিহ্ন হারিয়ে গেছে । এদিকে প্রায় ৩ বছর অতিবাহিত হলেও ব্রীজটি সংস্কারের কোন উদ্যোগ গ্রহন না করায় শিল্পনগরী নওয়াপাড়ার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারে বিচ্ছিন্ন হওয়ার শংঙ্কায় এ অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের মাঝে হতাশা বিরাজ করছে । তবে অনেকে ব্রীজটির নড়বড়ে অবস্থা অনুভব করে নিরুপায় হয়ে যশোর হয়ে অতিরিক্ত যানবাহন খরচ দিয়ে মালামাল আনা নেয়া করছেন । এতে তারা লাভের পরিবর্তে লোকসানের সম্মুখিন হচ্ছে । তবে এ অবস্থা চলতে থাকলে ব্রীজটি কোন মুহুর্তে ভেঙে পড়ে খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলা মানুষের সাথে যশোর জেলার মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে । এব্যাপারে বাংলাদেশ পানি কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ এবিএম শফিকুল ইসলাম বলেন , গত ৩ বছর আগে ব্রীজটির তলদেশ মাঝ বরাবর ফাটল ধরায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের চিপ ইজ্ঞিনিয়ার নুরুল আলমকে আমি ডেকে আনি । তখন আমি দাবি জানিয়েছিলাম ব্রীজটি সংস্কার করার জন্য । কিন্তু তারা এ বিষয়টি নিয়ে কোন কর্ণপাত না করায় আজ ব্রীজটি চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে । তাই আমাদের দাবি এই ব্রীজটি খুলনা , যশোর ও সাতক্ষীরা এই ৩ টি জেলার সংযোগস্থল হওয়ার একটি বড় , টেকসই ও মানসম্পন্ন ব্রীজ অনতিবিলম্বে করতে হবে । স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শেখ হেলাল উদ্দীন বলেন , ব্রীজটির তলদেশ থেকে ফাঁটলের বিষয়টি জানি । তাই উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের জোর দাবি যতদ্রুত সম্ভব ব্রীজটি ভেঙে নতুন একটি ব্রীজ তৈরি করা হোক ।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।