পরেশ দেবনাথ,কেশবপুর,যশোর // কেশবপুর সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসারের কার্যালয়ের বাস্তবায়নে শনিবার (১১ জুন) দুপুরে ২২ জন নারী মৎস্য চাষীকে স্বাবলম্বী করতে দেওয়া হয়েছে হরেক রকমের মাছের পোনা।
ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগ্রাম-এর আওতায় নারী মৎস্য চাষীদের মাঝে উপকরণ হিসাবে পাবদা, গুলশা ও গলদা চিংড়ির রেনু পোনা বিতরণ করা হয়েছে।নারীদের মৎস্য চাষে উদ্যোগী করার লক্ষে এ ব্যতিক্রম উদ্যোগ নেওয়া হয়। পুকুরের পানিতে পাবদা, গুলশা ও গলদা চিংড়ির চাষ বৃদ্ধির জন্য ওই নারী চাষীদের নিকট মাছের পোনা তুলে দেওয়া হয়।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার সজীব সাহার সভাপতিত্বে ও সহকারি উপজেলা মৎস্য অফিসার আলমগীর কবিরের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে ২২ জন মৎস্য চাষীর মাঝে পাবদা, গুলশা ও গলদা চিংড়ির রেনু পোনা বিতরণ করেন উপজেলা নির্বাহি অফিসার এম এম আরাফাত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা আলমগীর কবীর, ক্ষেত্র সহকারী এম এ মান্নান প্রমুখ। এ সময় ১৬ জনকে ২ হাজার পিচ করে পাবদা ও ২ হাজার পিচ করে গুলশা মাছের পোনা এবং ৬ জন চাষীকে ৮০০ পিচ করে গলদা চিংড়ির জুভেনাইল (রেণু) দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সজীব সাহা বলেন, নারীদের মৎস্য চাষে উদ্যোগী করে স্বাবলম্বী করতেই এমন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। যাতে তারা মাছ চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হতে পারেন।