1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
৫ই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান ও বিপ্লবকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্র চলছে : মামুনুল হক কেশবপুরের বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন বিএনপির শীর্ষ তিন পদে নেতা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ  দিঘলিয়ায় দানবীর এম এ মজিদ এর জমি থেকে গাছ কর্তনের ঘটনায় মামলা পাইকগাছায় স্হানীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা বাজেট প্রনয়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত  কেশবপুরের মঙ্গলকোটে সর্প দংশনে স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু পাইকগাছা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ আর নেই শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দের সংবর্ধনা ও মতবিনিময় সভা কোস্টগার্ড এর যৌথ অভিযানে খুলনার রুপসা থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ২ পিরোজপুরের ঐতিহ্যবাহী কুড়িআনা আমড়া’র আড়ৎ নওগাঁয় একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দৈনিক ফলাফল পত্রিকার উপ সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন শাহবাজ জামান শার্শায় খালেদা জিয়ার কারামুক্তি দিবসে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত তেরখাদা উপজেলায় যৌথ বাহিনীর আগমনে সকল শ্রেণী পেশার মানুষের মাঝে স্বস্তি উপকূলের লোনা পানির চিংড়ি চাষ কৃষিতে গুরুত্বপূর্ণ সম্ভাবনাময় একটি খাত নড়াইলে মাশরাফীসহ আ.লীগের ৯০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা নওগাঁয় উনিশ-কুড়ি সংগঠনের নানামুখী উন্নয়ন কর্ম অনির্বাণ লাইব্রেরির স্বেচ্ছাসেবক টিমের আয়োজনে মানব পাচার রোধে মতবিনিময় সভা স্ব-পদে ফিরলেন খুলনার আবুনা‌সের হাসপাতালের প্রশাঃ কর্মকর্তা ওয়া‌হিদুজ্জামান শিল্পপতি আরিফুর রহমান মিঠুর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মানববন্ধন নড়াইলে ট্রাকের ধাক্কায় ঘটনাস্থলে নিহত ৩,আহত ১

কয়রায় সন্তানদের সামনে মাকে বিবস্ত্র অবস্থায় গাছে বেঁধে নির্যাতন

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২
  • ৩৮২ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর // খুলনার কয়রায় শামীমা নাসরিন (৩০) নামে এক গৃহবধূকে গাছে বেঁধে নির্মম নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বর্তমানে তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারী বিভাগে ভর্তি রয়েছেন। তার পুরো শরীরে লাঠির আঘাতের চিহ্ন ও দুর্বৃত্তদের কামড়ের দাগ।

সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিবেশিরা তাকে ঈদের পরদিন সকালে প্রকাশ্যে এমনভাবে অমানবিক নির্যাতন চালায় বলে জানা গেছে।

নির্যাতিতা শামীমা নাসরিন জানান, তিনি কয়রা উপজেলার গিলাবাড়ি কুপির মোড়ের গফ্ফার গাজীর মেয়ে। বাবার বাড়ির পাশে জায়গা কিনে সেখানে বসবাস করছেন। বাবার ২ বিঘা জমির উপর স্থানীয় লিয়াকত গাজী, সাখাওয়াত গাজী, নুর আলম গাজীসহ ওই পরিবারের অনেকের চোখ পড়ে। বাবা একা হওয়ায় প্রায়ই এ দলটি তার উপর অত্যাচার করে। এক বছর আগে একই রকম হামলার ঘটনা ঘটে। তখন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে বিচার দেওয়া হয়। সেখানে তাদের ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। কিন্তু জরিমানার টাকা তারা পরিশোধ করেনি।

ঈদের পরের দিন সোমবার সকালে লিয়াকত ও তার সহযোগিরা তার বাবার বাড়িতে উপস্থিত হয়। এসময় তারা ঘরের একটি চাল তৈরি করে নিয়ে আসে। বাবার বসত বাড়িতে জোরপূর্বক ঘর নির্মাণ করতে চায়। বাধা দেয় শামীমা সুলতানা ও তার ভাবী সালমা খাতুন। এসময় লিয়াকত এর সাথে থাকা খালেক ও আসফার গাজী শামীমাকে ঘর হতে টেনে বের করে নিয়ে আসে। এরপর রফিকুল, সালাউদ্দিন, সাইফুল, সোয়েব দড়ি দিয়ে গাছের সাথে তাকে বেঁধে ফেলে। শুরু হয় অমানবিক নির্যাতন। লাঠি দিয়ে পেটানোর পর তারা সারা শরীরে কামড়ে ক্ষত বিক্ষত করে। জ্ঞান হারালে শামীমা নাসরিনের এক দুলাভাই ৯৯৯ এ ফোন দেয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।

কয়রা থানার এসআই মাসুদ দড়ি খুলে তাকে উদ্ধার করে কয়রা উপজেলার জায়গীর মহল হাসপাতালে ভর্তি করেন। বিকেলে তার অবস্থা অবনতির হলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা কিছুটা ভালোর দিকে।

স্বামী আবুল কালাম সানা বলেন, ঘটনার সময়ে তিনি বাড়িতে ছিলেন না। মোবাইলে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে স্ত্রীকে উদ্ধারের জন্য পুলিশের সহায়তা নেন। তিনি বলেন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এর আগে একই ঘটনার জন্য সালিশ করেছেন। কিন্তু তারপরে তারা আবারও আক্রমণ করেছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন, জমিজমা নিয়ে নিজেদের মধ্যে সংষর্ষ হয়েছে। ঘটনার সময় আমি এলাকার বাইরে থাকায় বিস্তারিত বলতে পারছি না।
মহেশ্বরীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী বলেন, জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তাদের নিজেদের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছে। বেশ কয়েকবার সালিশ করা হলেও সমাধান না হওয়ায় এখন আর কেউ বিচার করতে যায় না। ঘটনার সময় আমি সেখানে ছিলাম না। সংবাদ পেয়ে আমি পুলিশকে অবহিত করেছিলাম। পুলিশ ভালো বলতে পারবে।

কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ এ.বি.এম.এস দোহা বলেন, সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।