1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ১১:০৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
শার্শায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী ও মাদক ব‍্যবসায়ী সহ আটক ৩  লোহাগড়ায় যুবদল কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা ডাক্তার আবুল হাসনাত (পিন্টু) নিজে দাড়িয়ে থেকেই পরিস্কার পরিচ্ছন্নের তদারকি  করচ্ছেন সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন – হাসনাত আবদুল্লাহ কৈয়া বাজারে সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন খুলনা জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেন লাইন লাইনচ্যুত ! রেল চলাচল বন্ধ নানা আয়োজনে খুলনাস্থ দক্ষিণ বেদকাশী সমিতির বার্ষিক পুনর্মিলন ও বনভোজন-২০২৫ অনুষ্ঠিত শাহবাগে খালেদা জিয়ার অপেক্ষায় সারা বাংলাদেশ’ যশোরে রাজপথে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচী পালিত দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’ : নাহিদ ইসলাম দিঘলিয়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির উপজেলা কার্যালয় উদ্বোধন চৌদ্দগ্রামে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ভূমি কর্মকর্তা ও কর্মচারী বরখাস্ত মাদক প্রতিরোধে খুলনা মহানগর বিএনপির ৪দিনের কর্মসুচি ঘোষনা আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে নগরীর শিববাড়িতে ব্লকেড ও অবস্থান কর্মসূচি গভীর রাতে শিবির সভাপতির পোস্ট; বললেন, জুলাইকে হারতে দেব না চতুর্থ দফায় বাড়লো সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অসহনীয় তাপপ্রবাহ! বয়ে চলেছে ৪৫ জেলায় জুলাই চলবে’, যমুনার পথে – সারজিস আওয়ামী লীগের বিষয়ে আজ রাতেই ফয়সালা হতে হবে – নাহিদ ইসলাম

ক্ষমতাসীন দলের নেতার নাম ভাঙিয়ে ব্যাপক দূর্নীতির অভিযোগ

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ২৮৯ বার শেয়ার হয়েছে

এস.এম.শামীম দিঘলিয়া,খুলনা // দিঘলিয়া এম এ মজিদ ডিগ্রি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ও উপধ্যক্ষের বিরুদ্ধে কলেজের অর্থ আত্নসাত ও কলেজের যিনি উপধ্যক্ষ এবং বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন এই কলেজে শিক্ষক হিসেবে তাঁর নিয়োগে নানা অনিয়ম,দুর্ণীতি ও ঘাপলা হয়েছে বলে অভিযোগে জানা যায়।

সকল অনিয়ম,দুর্ণীতি ও লাখ টাকা আত্নসাতের প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী দুইজন হলেও কেউ সত্য প্রকাশে মুখ খুলছেন না। কলেজের রক্ষিত অর্থ অবৈধ পন্থায় উত্তোলন করে আত্নসাৎ করে শুনানো হচ্ছে ক্ষমতাসীন দলের জনৈক নেতার ঘাড়ে চাপানো কল্প কাহিনী।যা শুনে সকল মহলের নিকটই প্রতীয়মান হয়েছে টাকা ব্যাংক থেকে তুলে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিজেরাই আত্নসাৎ করেছেন।

যদিও নানা মহল বলছে উপধ্যক্ষ খান রওশন আলী অধ্যক্ষ মির্জা নুরুজ্জামানকে নানাভাবে জিম্মী করে উক্ত টাকা কৌশলে উত্তোলন করে আত্নসাত করার কথা। কিন্তু কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মির্জা নুরুজ্জামান সাংবাদিকদের জিজ্ঞাসাবাদে সকল ঘটনা এড়িয়ে যান। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মহলে জানালেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অজ্ঞাত কারণে নিরব। অপর দিকে দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুল আলম এর পক্ষ থেকে সরেজমিনে পরিদর্শন ও তদন্ত করলেও তদন্ত রিপোর্ট আলোর মুখ দেখেনি।

উল্লেখ্য কলেজটি সরকারি হওয়ার আগে অর্থাৎ ২০১৬ সালে কলেজটির খুলনা ন্যাশনাল ব্যাংকে জমা রাখা ২১ লাখ ৩৯ হাজার ১৬১.১২ টাকা ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ খুলনা শাখার এফডিআর নং এনটিডি ০১৬৫৬১/৫৫০৪/৮৯/। প্রকাশ থাকে যে ২০০৭ সালে এফডিআর এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে টাকা তুলে পুণরায় এফডিআর করে টাকা জমা রাখা হয়। ১লাখ ৭৫ হাজার টাকা কলেজের উন্নয়ন কাজে ব্যয় করার রেজুলেশন থাকলেও কাজ না করে টাকা আত্নসাত করেছে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ। এখানেই শেষ নয়। কলেজের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অধ্যক্ষ মির্জা নুরুজ্জামানকে বিভিন্ন কৌশলে বাগে নিয়ে নিজের মর্জি মাফিক কমিটি করিয়ে সেই কমিটির মাধ্যমে ভুয়া নিয়োগের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে শিক্ষক এবং পরে উপাধ্যক্ষ হন। যিনি (আলেয়া রওশন) পরীক্ষায় প্রথম হন তাঁর মার্কশীট কাটাকাটি করে জালিয়াতি করে শিক্ষক হন। আলেয়া রওশন পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। নিয়োগ কমিটি তাঁকে নিয়োগের সুপারিশ করলেও ভুয়া কাগজ তৈরি করে খান রওশন আলী নিজের নিয়োগকে অবৈধভাবে পাকা করেন।

এদিকে ২০১৬ সালে মেয়াদ শেষে এফডিআর এর টাকার অংক দাঁড়ায় ২১লাখ ৩৯ হাজার ১৬১ টাকা। কলেজের পকেট কমিটির সাহায্যে কলেজের এফডিআর এ জমা রাখা সমুদয় টাকা তুলে ৫ লাখ টাকা সোনালী ব্যাংক দিঘলিয়া শাখায় নতুন করে এফডিআর করা হয়েছে। বাকী টাকা অধ্যক্ষ মির্জা নুরুজ্জামান ও বর্তমানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আত্নসৎ করে ভুয়া গল্প শোনাচ্ছেন। অপর দিকে কলেজের সাড়ে ৩ লাখ টাকার মেহগুনি গাছ বিক্রি করেও সমুদয় অর্থ আত্নসাত করেছেন বলে জানা যায়।

এদিকে প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ এনে কলেজের কতিপয় প্রভাবশালী সদস্য দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার প্রায় ১ বছর পর বর্তমান দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুল আলম এর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাধ্যমিক মোঃ মাহফুজুর রহমানকে দিয়ে দুই পক্ষের উপস্থিতিতে সরেজমিনে পরিদর্শন করে সকল বিষয় তদন্ত করেন। যে তদন্ত রিপোর্ট আজও আলোর মুখ দেখেনি। দিঘলিয়ার বিজ্ঞমহলের জিজ্ঞাসা প্রতিষ্ঠানটির বিদ্যানুরাগী প্রতিষ্ঠাতা দাতা সদস্য দানবীর এমএ মজিদের দানের এ ১৬ লাখ টাকাসহ ২১/২২ লাখ টাকা আত্নসাতকারীদের কি বিচার হবে না? বিচারের বাণী কি নিভৃতে কাঁদবে?

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।