1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
গভীর রাতে শিবির সভাপতির পোস্ট; বললেন, জুলাইকে হারতে দেব না চতুর্থ দফায় বাড়লো সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অসহনীয় তাপপ্রবাহ! বয়ে চলেছে ৪৫ জেলায় জুলাই চলবে’, যমুনার পথে – সারজিস আওয়ামী লীগের বিষয়ে আজ রাতেই ফয়সালা হতে হবে – নাহিদ ইসলাম দৌলতপুরে অগ্নিকান্ডে দগ্ধ পরিবারের দায়িত্ব নিলেন বিএনপি নেতা বকুল আ. লীগকে নিষিদ্ধ না করার পর্যন্ত কেউ যমুনার সামনে থেকে ওঠবে না আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের সম্ভাবনা জানিয়ে যে বার্তা দিলেন-আসিফ নজরুল নি ষি দ্ধ হতে যাচ্ছে আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে সংবাদ প্রকাশ , খুলনায় পত্রিকা অফিসে আগুন আ’লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচী – হাসনাতের দিঘলিয়ায় জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচী বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত কয়রায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বি-মাসিক সভা কেশবপুরের সাতবাড়িয়া মূল তন্ত্তবায় সমবায় সমিতি লিঃ-এর নির্বাচন সম্পন্ন তেরখাদা উপজেলা বিএনপির মতবিনিময় ও সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত তেরখাদা থানা পুলিশের বিভিন্ন মামলার ০৪ আসামী গ্রেফতার সাতক্ষীরায় বিএসটিআই লাইসেন্স না থাকায় দুই ড্রিংকিং ওয়াটার কারখানাকে জরিমানা আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: শাস্তি পেলেন ৩ কর্মকর্তা যশোরে জলবায়ু সহনশীল গ্রামীণ সড়ক অবকাঠামো সম্পর্কে সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের নতুন শর্ত! বিপাকে গ্রাহক ও ব্যাংকগুলো

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৩৫৩ বার শেয়ার হয়েছে

নিউজ ডেস্ক // আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করায় এবার প্রভাব পড়ছে ক্ষুদ্র ঋণ, ক্রেডিট কার্ডসহ সঞ্চয়পত্রে। এবারের বাজেটে ৩৮ ধরনের সেবা গ্রহণে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতদিন শুধু কর শনাক্তকরণ টিন নম্বর (TIN) জমা দিলেই অনেক সেবা মিলত। কিন্তু এবার অনেক ক্ষেত্রে দিতে হবে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র।

যেসব সেবা পেতে রিটার্ন জমা দিতে হবে, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ৫ লাখ টাকার বেশি ঋণের জন্য আবেদন, ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র ক্রয়, ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ উল্লেখযোগ্য।

ঋণের পরিমাণ ৫ লাখ টাকার বেশি হলেই এখন গ্রাহককে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হচ্ছে। না হলে ব্যাংক ঋণ দিচ্ছে না। কারণ, রিটার্ন ছাড়া ঋণ দিলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করতে পারবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এবারের বাজেটের অর্থবিলে এই ধরনের জরিমানার বিধানও রাখা হয়েছে। এদিকে যারা আগে ব্যাংক থেকে এসব সেবা নিয়েছেন তাদের আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার জন্যও বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের মোবাইলফোনে খুদেবার্তা পাঠানো হচ্ছে। ফলে যারা বিভিন্ন কারণে টিআইএন গ্রহণ করেছেন, কিন্তু রিটার্ন দিচ্ছেন না, এখন তাদেরও রিটার্ন দিতে হবে।

বিভিন্ন ব্যাংক সুত্রে জানা যায়, ক্রেডিট কার্ড দিতে রিটার্নধারী লোকই পাওয়া যাচ্ছে না। দেশে টিআইএন আছে প্রায় ৬০ লাখ লোকের। এর মধ্যে রিটার্ন জমা দেন ২২ লাখ লোকের মতো। এতদিন টিআইএন থাকলেই ক্রেডিট কার্ড দেওয়া যেত। এখন যাচ্ছে না। অর্থাৎ এ কারণে ক্রেডিট কার্ডের বাজার ছোট হয়ে গেছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে না দেওয়ার কোনো নির্দেশনা তাদের হাতে নেই। বাজেটে ক্রেডিট কার্ডে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করার কারণে এ খাতে তাদের ক্রেডিট কার্ড বিক্রি ও ব্যবসা প্রায় অর্ধেকে নেমে গেছে। ব্যাংকের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ গ্রাহকও। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ছোট ঋণ ও কম আয়ের গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ড পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে।

ব্যাংকাররা জানিয়েছেন, অর্থনীতি চাঙ্গা রাখতে ছোট অঙ্কের ঋণ ও ক্রেডিট কার্ডে প্রবৃদ্ধি প্রয়োজন। যারা ২০-২৫ হাজার টাকা আয় করেন, তারা ছোট ঋণ ও কার্ড নিতে পারতেন। এসব সেবা নিতে তারা কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) নেন, তবে রিটার্ন দেন না। এখন রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফলে এসব সেবায় প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, এক বছরের ব্যবধানে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ২৯ শতাংশ বেড়েছে। ২০২১ সালের জুনে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৯৩৫ কোটি টাকা। গত জুনে এ লেনদেনের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকায়। বাজেটের পরে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহারের পরিসংখ্যান এখনো আসেনি। জুলাইয়ের পর থেকে এর ব্যবহার কমে গেছে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যাংকাররা। এদিকে টিআইএন দিয়ে এর আগে সঞ্চয়পত্র কেনা গেলেও এবার রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দেখাতে হবে। ফলে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।