কেশবপুরে সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী দূর্গা পূজা সুষ্ঠুভাবে পালন সম্পর্কে আলোচনা সভা
- প্রকাশিত : শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
- ১৮৩ বার শেয়ার হয়েছে
পরেশ দেবনাথ,কেশবপুর,যশোর// গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় ট্রাস্টি কেশবপুরের সু-সন্তান শ্যামল সরকার বলেন,আমরা কেহ রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের বাইরে নই। মন্দিরে কোন প্রকার আলোকসজ্জা করা যাবে না,সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করতে হবে,আযানের সময়ে মাইক বাজানো যাবে না,ভিজিটিং বুক ব্যবহার করতে হবে,কোন প্রকার গোলযোগ সৃষ্টি করা যাবে না,বিসর্জনের দিনে রাত ৮ টার আগেই বিসর্জন দিতে হবে।
শারদীয় দুর্গাপূজা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কেশবপুর উপজেলা ও পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে শণিবার (১৭ সেপ্টেম্বের) বিকালে বালিয়াডাঙ্গা মন্দির প্রাঙ্গনে কেশবপুর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল সরকার-এর সভাপতিত্ব এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গৌতম রায়ের সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, কেশবপুর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুকুমার সাহা।অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন,কেশবপুর থানা সেকেণ্ড অফিসার এস আই লিটন সরকার।
বক্তব্য রাখেন,মনোহরনগর পূজা মন্দিরের সভাপতি
পঙ্কজ রায়,আড়ুয়া দূর্গা মন্দিরের সভাপতি তুষার কান্তি বৈরাগী,এক নম্বর ত্রিমোহিনী ইউনিয়ন পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুজিত কুমার কুণ্ডু,দুই নম্বর সাগরদাঁড়ি ইউনিয়নের সভাপতি সুভাষ দেবনাথ,তিন নম্বর মজিদপুর ইউনিয়নের সভাপতি কার্তিক রায়,চার নম্বর বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নের সভাপতি নন্দ দুলাল বসু,পাঁচ নম্বর মঙ্গলকোট বাজার পূজা মন্দিরের সভাপতি তৃপ্তি রায়,ছয় নম্বর কেশবপুর সদর ইউনিয়নের সভাপতি স্বপন কুমার মুখার্জী, সাত নম্বর পাঁজিয়া ইউনিয়নের সভাপতি প্রদীপ ব্যানার্জী,আট নম্বর সুফলাকাট ইউনিয়নের সভাপতি প্রদত্ত বিশ্বাস,নয় নম্বর গৌরীঘোনা ইউনিয়নের সভাপতি হরেন্দ্রনাথ সরকার,দশ নম্বর সাতবাড়িয়া ইউনিয়নে সভাপতি কার্তিক আঢ্য,এগার নম্বর হাসানপুর ইউনিয়নের সভাপতি লক্ষন সরকারসহ পূজা মন্দির সংশ্লিষ্ট সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উপস্থিত সকলেই সরকারি নির্দেশনার প্রতি দৃঢ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অবশেষে প্রধান অতিথি সকলের সুস্বাস্থ ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
