খুলনার খবর // উর্ধ্বমূখী চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে ভারত থেকে আমদানিতে সরকারের শুল্ক ছাড়ের মাসখানেক হতে চলল। কিন্তু না বেড়েছে চালের আমদানি,না কমেছে দাম।খুলনার খুচরা বাজারে আমদানি করা মিনিকেট চালও দেশি চালের সমানে ৭১ টাকা কেজি দরেই বিক্রি হচ্ছে। একে অস্বাভাবিক বলছেন চাল বিক্রেতারা।
আমদানিকারক আর মিল মালিকের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কই সরু চালের দাম না কমার প্রধান কারণ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চালমিল মালিক নিজেই আমদানিকারক। নিজের চালের দাম ধরে রাখতেই আমদানিতে অনাগ্রহ তাদের। আর আমদানি করা চাল নিজেদের মোড়কে বেশি দামে বিক্রির আশঙ্কাও করছেন অন্য মিলমালিকরা।
আমদানি কারক সুত্র বলছে, ভারতের তুলনায় বাংলাদেশে ডলারের মূল্য বেশি থাকায় আমদানি করা চালের দাম বেড়ে যাচ্ছে।
আমদানি শুল্ক ছাড় দিয়ে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং সরকারের কম দামে চাল বিক্রির নানা উদ্যোগে এ মাসের প্রথম সপ্তাহে কেজিতে ১টাকা দাম কমলেও এখন আবার আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে চাল। আমদানি করা চালের বস্তা পরিবর্তন করে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কি-না তা খতিয়ে দেখার কথা বলছে মিল মালিক সমিতি।
তবে প্রশাসনকতৃক বাজার মনিটরিং ছাড়া এই ব্যবস্থার পরিবর্তন আনা সম্ভব না বলে মনে করেন সাধারন মানুষ।প্রতিনিয়ত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি জানান সাধারন ক্রেতারা।
Leave a Reply