1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
অন্যকে নয়, আগে নিজেকে ভালোবাসতে শিখুন চোখের যত্নে করণীয় কি ?   মুড অফ’ হয়ে যাচ্ছে? সাংবাদিক জিহাদুল ইসলামের ওপর সন্ত্রাসী হামলা: প্রেসক্লাবের তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবিতে বিবৃতি জাতীয়তাবাদী তাঁতী দল সোনাডাঙ্গা থানা নবগঠিত ১৮ নং ওয়ার্ড তাঁতী দল আংশিক কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  নগরী ২৬ নং ওয়ার্ড সোনাডাঙ্গা থানা নবগঠিত তাঁতি দলের কমিটি গঠনের বিশেষ আলোচনা সভা তেরখাদায় উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে ওয়ার্ড কমিটি গঠন উপলক্ষে মতবিনিময সভা যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই ইঞ্জিনিয়ার সহ তিনজন নিহত জুলাই যোদ্ধাদের বাদ দিয়ে দোয়া মাহফিল, তোপের মুখে খুলনার ডিসি দিঘলিয়ায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এক যুবককে গুরুতর রক্তাক্ত জখম অবরুদ্ধ  খুলনার প্রবেশদ্বার !  দেড় ঘণ্টা পর  যান চলাচল শুরু কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে রূপসা সেতু ব্লকেড খুলনায় ১৯ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক প্রেমের টানে গোপালগঞ্জে চীনা যুবক: করলেন বিয়ে জুলাই যোদ্ধাদের বাদ দিয়ে দোয়া মাহফিল, তোপের মুখে খুলনার ডিসি কেশবপুরে পৌরসভার সচিবের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তথ্য সংগ্রহকালে সাংবাদিকদের হামলা-মামলার হুমকি পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যশোর জেলা আহ্বায়ক রাশেদ খান যশোরে নির্মানধীন ভবন থেকে পড়ে দুই ইঞ্জিনিয়ারসহ নিহত ৩ জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান স্মরণে খুলনা বিএনপি’র মাসব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ ১৬ বছরে পা রাখলো দেশের অন্যতম শীর্ষ অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর.কম

উপকূলে ৩০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও ‘এনজিও’

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৪৪২ বার শেয়ার হয়েছে

মোঃ ফয়সাল হোসেন,কয়রা প্রতিনিধি // সুন্দরবন বেষ্টিত বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ খুলনার উপকূলীয় কয়রা উপজেলার স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকের প্রায় ৩০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ‘আলো ফাউন্ডেশন’নামের একটি কথিত বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) বিরুদ্ধে।

সংস্থাটির ব্যবস্থাপকসহ চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কয়রার আদালতে মামলা ও কয়রা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন একাধিক গ্রাহক।

ভুক্তভোগী গ্রাহক ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে,গত অক্টোবরে কয়রা বাজার দক্ষিণ মদিনাবাদ আবু মুছা সরদারের বাড়ির দ্বিতীয় তলার দুটি কক্ষ ভাড়া নেন খলিলুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে আলো ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপক পরিচয় দেন। সেখানে সংস্থাটির একটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেন।এরপর ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম শুরু করা হয়। সেখানে নাজিম,রাজু ওরফে সুজন আলীকে কর্মকর্তা ও এলাকার সুষমা ও খাদিজাসহ বেশ কয়েকজনকে টাকার বিনিময় মাঠকর্মী হিসেবে নিয়োগ দেন খলিলুর রহমান ।কথিত খলিলুর রহমান ও তার সহযোগীদের বাড়ির সন্ধান এখোনো মেলিনি।

অনুসন্ধান ও ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, খলিলুর রহমান ও তার দুই সহযোগী মিলে এলাকার মাঠকর্মীদের দিয়ে কয়রা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ৫ শতাধিক লোককে ১২০ টাকার বিনিময়ে গ্রাহক করেন। তারা সদস্যদের মধ্যে ঋণ বিতরণ করবেন বলে ঘোষণা দেন। এজন্য ঋণ প্রাপ্তির আগে ঋণ গ্রহীতাদের প্রতি লাখে ১০ হাজার টাকা সঞ্চয় করতে হবে বলে শর্ত জুড়ে দেন। এতে গ্রামের সহজ-সরল অভাবী মানুষেরা ওই শর্ত পূরণের জন্য ঋণ প্রাপ্তির আশায় লাখ প্রতি ১০ হাজার টাকা কথিত ওই এনজিওতে সঞ্চয় হিসেবে জমা রাখেন।কিন্তু গত ১০ ডিসেম্বর কাউকে কিছু না জানিয়ে ওই তিনজন পালিয়ে যান।

বিষয়টি জানাজানি হলে ১২ডিসেম্বর একাধিক গ্রাহক সংস্থাটির কার্যালয়ে এসে ভিড় করেন। তাঁরা সংস্থাটির কক্ষগুলো তালাবদ্ধ দেখতে পান। ওই তিনজনের মুঠোফোন নম্বরও বন্ধ পান।এ ব্যাপারে উপজেলা সদরের জয়নাল বলেন ১ লক্ষ টাকা ঋণ দেবে বলে আমার ১২০০০ হাজার টাকা নিয়ে এনজিওটি পালিয়ে গেছে। একই গ্রামের সিরাজুল বলেন আমার ৫০ হাজার দেবে বলে ৫০০০ নিয়েছে।

উপজেলার উত্তর বেদকাশি গ্রামের আমেনা বেগম বলেন,তাঁর কাছ থেকে রসিদের মাধ্যমে ১০ হাজার ৫২০ টাকা আমানত নিয়েছেন সংস্থাটির লোকজন।পরে তিনি জানতে পারেন, প্রতারণা করে তাঁদের টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছেন তাঁরা। ধারকর্জ করে ওই টাকা আমানত রেখেছিলেন। টাকা ফেরত না পেলে সর্বস্বান্ত হতে হবে।এ অবস্থায় তিনি কার কাছে গেলে সাহায্য পাবেন তিনি বুঝতে পারছেন না।আলো ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপক খলিলুর রহমানের এবং তাঁর ওই দুই সহকর্মীর মুঠোফোন নম্বরে একাধিকবার ফোন দিলেও বন্ধ পাওয়া যায়।

কয়রা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবি এম এস দোহা (বিপিএম) বলেন, গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি তিনি জেনেছেন। তাদের খুঁজতে আইনের আওতায় আনতে চেষ্টা চলছে। তিনি প্রতারকদের সন্ধান দিতে সকলের সাহায্য কামনা করেন।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।