1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
বিএনপির আখাউড়া লংমার্চ: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঢুকেছে বহর পাইকগাছায় পলিথিনসহ বর্জ্য দূষণ হ্রাস ও সুন্দরবনের উন্নয়ণ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছা মানবাধিকার উন্নয়ন কেন্দ্রে বিশ্বমানবাদিকার দিবস পালন সদর থানা বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক ফরিদ,সাংগঠনিক নাসির নড়াইলে ক্রিকেট তারকা মাশরাফী ও তার পিতাসহ ২৯৫ জনের নামে আবারও মামলা,গ্রেফতার দুই বৃহত্তর খুলনার উন্নয়নে কেসিসি,কেডিএ,ওয়াসা ও ওজোপাডিকোর সমন্বয়ের আভাব রয়েছে’ কেশবপুরে দলিতের আয়োজনে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালিত কেশবপুরে এনপিএস-এর আয়োজনে প্রতিবন্ধী, দুস্থ-অসহায় মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ পাইকগাছায় যুব সংগঠনের উদ্যোগে একই সঙ্গে ৩টি দিবস পালিত  খুলনায় বাস্তহারায় জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উচ্ছেদের ঘোষণায় মানববন্ধন পালন খুলনা চেম্বার অব কমার্স এর বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে খুলনায় মানববন্ধন, র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত খুলনা সদর থানা বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন রাইটস ফার্স্টের উদ্যোগে র‍্যালি ও বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত তেরখাদায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস-২০২৪ পালিত তেরখাদায় আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস~২০২৪ উদযাপন কপিলমুনি কলেজের পরিচালনা পর্ষদের ১ম সভা অনুষ্টিত কেশবপুরে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস পালিত বটিয়াঘাটায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালিত বটিয়াঘাটায় চলতি মৌসুমে ধান চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন

আজ ২৩ মার্চ ঐতিহাসিক পতাকা দিবস

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৩
  • ২৭৮ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর || আজ ঐতিহাসিক ২৩ মার্চ, পতাকা দিবস। বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে এদিন দেশের সর্বত্র সবুজ জমিনে লাল বৃত্তের মাঝে সোনালি মানচিত্র আঁকা স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলা হয়। পাকিস্তানের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধের সূচনাপর্বে পতাকা উত্তোলনের এ ঘটনা বাঙালির মুক্তি আন্দোলনে এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করে।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তান ও ঢাকার প্রেসিডেন্ট হাউস ‘পাকিস্তান প্রজাতন্ত্র দিবস’ পালন করলেও গোটা পূর্ব পাকিস্তানে তা পালিত হয় ‘ঐতিহাসিক লাহোর দিবস’ হিসেবে। পাকিস্তান দিবসকে ন্যাপ (ভাসানী) ‘স্বাধীন পূর্ববঙ্গ দিবস’ এবং স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ‘প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালন করে। তথাকথিত ‘পাকিস্তান দিবস’ হলেও ঢাকার প্রেসিডেন্ট ভবন ও সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর ছাড়া বাংলাদেশের কোথাও পাকিস্তানের পতাকা ওড়েনি সেদিন।

ঢাকার সচিবালয়, হাইকোর্ট, গণপরিষদ, ইপিআর, রাজারবাগ পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা বেতার, টেলিভিশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, প্রধান বিচারপতি ও মুখ্য সচিবের বাসভবনসহ সব সরকারি-বেসরকারি ভবন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলা হয় এদিন।

স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে স্বাধীন বাংলার পতাকা বিতরণ করা হয়। দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত নকশা দেখে পতাকা বানিয়েও নিজ নিজ বাসগৃহে উত্তোলন করেন অনেকে। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন কালো পতাকাও ওড়ানো হয়।

সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার ধানমণ্ডির বাসভবনে নিজ হাতে উত্তোলন করেন স্বাধীন বাংলার পতাকা। এ সময় বাঙালির সম্মিলিত কণ্ঠে ‘জয় বাংলা,বাংলার জয়’গানটি অভূত কাঁপন তোলে চারদিকে। সামরিক কায়দায় জাতীয় পতাকাকে অভিবাদন জানায় স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলার পর প্রভাতফেরি বের করে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় ছাত্রছাত্রী ও সাবেক বাঙালি সৈনিকদের সমন্বয়ে গঠিত‘জয় বাংলা বাহিনী’র আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ ও মহড়া। এ বাহিনীর সদস্যরা সামরিক কায়দায় জাতীয় পতাকার প্রতি অভিবাদন জানান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’গানটি বাজানো হয়, যা পরে জাতীয় সঙ্গীত হয়। জয় বাংলা বাহিনীর গার্ড অব অনার নেন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ,আ স ম আবদুর রব ও আবদুল কুদ্দুস মাখন। সেখানে সংক্ষিপ্ত ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন,বাংলার মানুষ কারও করুণার পাত্র নয়। আপন শক্তির দুর্জয় ক্ষমতাবলেই বাঙালি স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনবে।

স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করতে গেলে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাঙালি ছাত্র-জনতাকে বাধা দেয় পাকিস্তান সেনারা। তবে ছাত্র-জনতার তীব্র প্রতিবাদের মুখে পিছু হটতেও বাধ্য হয় তারা। বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা সব বাধা উপেক্ষা করেই সেখানে পতাকা তোলে।

ঢাকার চীন,ইরান,নেপাল ও ইন্দোনেশিয়ার দূতাবাসে প্রথমে পাকিস্তানি পতাকা তোলা হলেও পরে তা নামিয়ে উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলার পতাকা। পাকিস্তানি পতাকার পরিবর্তে স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলা হয় ব্রিটিশ হাইকমিশন ও সোভিয়েত কনস্যুলেটেও। অবশ্য ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে এদিন কোনো পতাকাই তোলা হয়নি।

রাজধানীর পাশাপাশি দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত পর্যন্ত কেবলই স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়তে দেখা গেছে সেদিন। রাজপথ, ভবন, গাছের চূড়া ও লাঠি-বর্শা-বন্দুকের মাথায় পতাকা উড়িয়ে মিছিলে মিছিলে গর্জে উঠেছে বীর বাঙালি।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।