1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:২৮ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
খুলনায় মে দিবস পালনের প্রস্তুতি,তে নগরীর বিভিন্ন থানাতে গণসংযোগ করবে – শ্রমিক উইং, এনসিপি কেএমপি’র ১০ পুলিশের সাহসিকতাপূর্ণ, দৃষ্টান্তমূলক ও প্রশংসনীয় কর্মের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল ও আইজি ব্যাজে ভূষিত টানা শাটডাউন কর্মসূচিতে যাচ্ছেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা খুবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি রমিন, সম্পাদক মিরাজ লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক খুলনায় লাইসেন্স বিহীন চলছে অধিকাংশ করাত কল, প্রশাসন নিরব নওগাঁ মান্দায় সাংবাদিকের বাড়িঘরে হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ১ যশোর শহরের এম একে আলী রোডস্থ জেস টাওয়ারের সামনের একটি বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন যশোরে বাসা ভাড়া নেয়ার কথা বলে অচেতন করে টাকা ও গহনা লুট পাঁচ প্রতারক আটক কক্সবাজারের ইনানীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ৫১ সদস্য দিয়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি পেল যশোর জেলা যুবদল মোরেলগঞ্জে একটি মৎস্য ঘের থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার কচুয়ায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, বসতঘর ভস্মীভূত শহীদ শেখ রাসেল বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি হলেন নাছির উদ্দিন কয়রায় শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা সুন্দরবনে ত্রাসের রাজত্বে ছেদ, অস্ত্রসহ ধরাশায়ী আনারুল বাহিনীর সহযোগী কয়রায় একই পরিবারের ৪ সদস্যদের অচেতন করে চুরি মৃত্যু শিক্ষার্থীর তথ্য চাওয়া খুমেক হাসপাতালে চিকিৎসকের হাতে দৈনিক খুলনাঞ্চলের সাংবাদিক লাঞ্ছিত সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু সম্পাদক নাসির আহমেদ রাসেল শ্রমজীবী মানুষ তার ন্যূনতম মজুরি আদায় করতে ব্যর্থ : নজরুল ইসলাম মঞ্জু (সাবেক সংসদ) 

ফিতরা কেন দেবেন, কাকে দেবেন,কি নিয়মে দেবেন

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২৮২ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর || ফিতরা আরবি শব্দ,যা ইসলামে জাকাতুল ফিতর (ফিতরের জাকাত) বা সাদাকাতুল ফিতর (ফিতরের সদকা) নামে পরিচিত।

জাকাতুল ফিতর বলা হয় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গরীব দুঃস্থদের মাঝে রোজাদারদের বিতরণ করা দানকে।ফিতরা আদায় করা ইসলামি বিধান মতে ওয়াজিব। হাদিস শরিফে সদকাতুল ফিতরকে কাফফারাতুন লিসসাওম, অর্থাৎ রোজা অবস্থায় অবচেতনভাবে যে ত্রুটিবিচ্যুতি হয়ে যায়, তার কাফফারা বা ক্ষতিপূরণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিটি সামর্থবান মানুষের ওপর ফিতরা ওয়াজিব। যে ব্যক্তির নিকট ঈদের দিন তার ও তার পরিবারের খাদ্য-খোরাক বিদ্যমান রয়েছে এবং সেই সঙ্গে ফিতরা দেওয়ার সামর্থ্য আছে তার জন্য আল্লাহ তায়ালা ফিতরা ওয়াজিব করেছেন।

ফিতরা আদায় করার উত্তম সময় হচ্ছে ঈদের নামাজ বের হওয়ার পূর্বক্ষণে। অর্থাৎ ফিতরা দিয়ে নামাজ পড়তে যাওয়া।রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঈদের নামাজ আদায়ের পূর্বে ফিতরা আদায় করার আদেশ দিতেন। (সহি বুখারি : ১৫০৩)।

এর ভিত্তিতে আলেমরা বলেন, সদকাতুল ফিতর রমজানের শেষ দিকেই আদায় করা উচিত। এতে করে গরীব লোকদের জন্য ঈদের সময়ের প্রয়োজন পূরণেও সহায়তা হয়। আর রমজানের শুরুতে বা পূর্বে ফিতরা আদায় করলেও অধিকাংশ ফকীহগণের মতে তা আদায় হয়ে যায়। (আলবাহরুর রায়েক ২/২৫৫; ফাতাওয়া খানিয়া ১/২৩২; বাদায়েউস সানায়ে ২/২০৭; রদ্দুল মুহতার ২/৩৬৭; আলমুহীতুল বুরহানী ৩/৩৮৪; তাবয়ীনুল হাকায়েক ২/১৪২)

টাকা-পয়সা দ্বারা ফিতরা না দেওয়ার চেয়ে খাদ্যদ্রব্য দ্বারা ফিতরা দেওয়া উত্তম। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর যুগে মুদ্রা হিসেবে দিনার এবং দিরহামের প্রচলন ছিল এবং সে কালেও ফকির ও মিসকিনদের তা প্রয়োজন হত। তা দ্বারা তারা জিনিস-পত্র ক্রয়-বিক্রয় করত। তা সত্ত্বেও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুদ্রা দ্বারা ফিতরা নির্ধারণ না করে খাদ্য দ্রব্য দ্বারা নির্ধারণ করেছেন। হাদিস মতে, খাদ্যবস্তু দ্বারাই ফিতরা আদায় করা সুন্নাত। আর এটাই অধিকাংশ উলামায়ে কেরামের মত।

ইবনে উমর (রা.) বলেন,রাসূলুল্লাহ (সা.) স্বীয় উম্মতের ক্রীতদাস ও স্বাধীন, নারী ও পুরুষ, ছোট ও বড় সকলের উপর মাথা পিছু এক ‘সা’ পরিমাণ খেজুর বা যব জাকাতুল ফিতরা হিসাবে ফরজ করেছেন এবং তা ঈদগাহের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পূর্বেই আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন’। (বুখারি-মুসলিম, মিশকাত হা/১৮১৫)

তাই ফিতরা আদায় করতে হবে প্রত্যেকের জন্য মাথাপিছু এক ‘সা’ খাদ্যশস্য দিয়ে। ‘সা’ হচ্ছে তৎকালীন সময়ের এক ধরনের ওজন করার পাত্র। নবী করিম (স.) এর যুগের ‘সা’ হিসাবে এক ‘সা’ তে সবচেয়ে ভালো গম দুই কেজি চল্লিশ গ্রাম হয়। বিভিন্ন দ্রব্যের নিজস্ব ওজনের ভিত্তিতে ‘সা’ এর ওজন বিভিন্ন হয়। এক সা চাউল প্রায় দুই কেজি পাঁচশ গ্রাম হয়। তবে ওজন হিসাবে এক ‘সা’ গম, যব, ভুট্টা, খেজুর ইত্যাদি দুই কেজি দুইশ পঁচিশ গ্রামের কিছু এদিক সেদিক হয়ে থাকে। তাই সতর্কতা হিসেবে তিন কেজি নির্ধারণ করা ভালো।

উল্লেখ্য, কেউ ঈদের পরে ফিতরা দিলে সেটা সাধারণ দান হিসাবে গণ্য হবে এবং সে ফিতরার বিশেষ ফজিলত ও মর্যাদা হতে বঞ্চিত থাকবে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।