মোঃ ইমরান হোসেন,বটিয়াঘাটা প্রতিনিধি || গতকাল বিকলে ৩ টায় বটিয়াঘাটা বাজার চত্বরে বটিয়াঘাটা সাংস্কৃতিক মঞ্চ এর উদ্দোগে ১৬৩ তম রাবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীতে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক গৌর পাল,প্রধান অতিথি ছিলেন হুইপ ( এমপি) শ্রী পঞ্চানন বিশ্বাস।
প্রধান আলোচক খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগীয় প্রধান রুবেল আনসারী,স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রবীণ সাংবাদিক অধ্যাপক এনায়েত আলী বিশ্বাস।
আরো উপস্থিত ছিলেন,বীর মুক্তিযোদ্ধা নিরঞ্জন কুমার রায়, অবসার প্রাপ্ত এন জি ও কর্মকর্তা প্রকাশ রায়,প্রশণ দত্ত, সমিরন গোলদার,খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বিপ্লব রায়,ডাঃ তারিনি কান্ত মন্ডল,অধ্যাপক বিজয় কৃঞ্চ রায়, অধ্যাক্ষ্য অনিমেষ মিস্ত্রি,অধ্যাপক মনোরঞ্জন মন্ডল,প্রান কৃঞ্চ বিস্বাস প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি,ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা,নাট্যকার,চিত্রকর,ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।রবীন্দ্রনাথকে‘গুরুদেব’,‘কবিগুরু’ ও ‘বিশ্বকবি’ অভিধায় ভূষিত করা হয়।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন,সাহিত্যে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান রবীন্দ্রনাথ। তার নোবেল বিজয় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে এনে দেয় গৌরবের মুকুট। এশিয়া মহাদেশে সাহিত্যে নোবেল পাওয়া তিনিই প্রথম লেখক।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়ে তিনি শিক্ষা গ্রহণ করেননি। গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ৮ বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় তার ‘অভিলাষ’ কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা।
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।