1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
বটিয়াঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবাদানে আলোকিত ব্যক্তি ডাঃ মিজানুর রহমান কুমিল্লার বাঙ্গড্ডা বাজারে ট্রাক চাপায় প্রবাসী নিহত নিজেদের শিক্ষক থেকেই প্রথম উপাচার্য পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য তেরখাদা সদরের ঐতিহ্যবাহী মহিলা কলেজে এডহক কমিটি গঠন;কে এম আলী নেওয়াজ সভাপতি খুলনায় বিএনপির সমাবেশ যেন জনসমুদ্র পাইকগাছায় বিএনপি’র নেতার স্ত্রী’র জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন লোহাগড়ায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ ১০২ জনের নামে মামলা বাগেরহাটে চাঞ্চল্যকর শিক্ষক হত্যার প্রধান আসামী গ্রেফতার নওগাঁর মান্দায় সাত দিনেরও বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ কয়েকটি পরিবার ‘ছাত্র আন্দোলনের সাবেক জনশক্তিদের নিয়ে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ জামায়াতের প্রীতি সমাবেশ’ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের ওয়ার্ড সভাপতি-সেক্রেটারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত শার্শায় পাষন্ড পিতার হাতে হাফেজ পুত্রের করুণ মৃত্যু লোহাগড়ায় পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (স.)পালিত শার্শায় ভাবগম্ভীর্যোর সাথে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ঈদ ই মিলাদুন্নবী উদযাপন কয়রায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি বিজড়িত বহু পুরাতন কাঠবাদাম গাছটি ঝড়ে উপড়ে পড়েছে পাইকগাছায় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সাঃ) পালিত পাইকগাছায় অতিবৃষ্টির সুযোগে পরিকল্পিতভাবে জোয়ারের পানি তুলে প্লাবিত করছে পৌরসভাসহ বিভিন্ন এলাকা বন্যার্তদের সহযোগিতায় কানাডিয়ান সংগঠন

কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে পাটের বাম্পার ফলন, বাজার দর কম

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৩২ বার শেয়ার হয়েছে

পরেশ দেবনাথ,কেশবপুর,যশোর || কেশবপুরের মঙ্গলকোট,বিদ্যানন্দকাটিসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে পাটের বাম্পার ফলন হয়েছে। চাষিরা বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। সরকারি প্রণোদনা পেয়ে খুশি হলেও বাজার দর কম হওয়ায় বেশ খানিকটা হতাশ হয়েছেন কৃষকরা। গত বছর দাম ভালো পাওয়ায় এবার পাটের আবাদ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন তারা। পাট কাটা মূহুর্তে বৃষ্টি না হওয়ায় চিন্তিত থাকলেও বর্তমান পর্যাপ্ত বৃষ্টি হওয়ায় পাট পচনের জন্য নেই আর কোন সমস্যা।

উপজেলা কৃষি অফিসার মোছাঃ মাহমুদা আক্তার বলেন, কেশবপুরে চলতি বছর ৫ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ১০ হেক্টর। এ বছর ৯০ হেক্টর জমিতে বেশি আবাদ হয়েছে। হেক্টর প্রতি ফলন ২.৯ মেঃ টন এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৪ হাজার ৭৯০ মেঃ টন। এবার জেআরও ৫২৪ জাতের ৪ হাজার ৬’শ হেক্টর, রবি-১ জাতের ৪৯৫ হেক্টর ও গুটি/দেশি পাট ৫ হেক্টর জমিতে আবাদ করেছেন কৃষকরা। তিনি আরও জানান, এবছর ৩ হাজার ৭’শ ক্ষুদ্র প্রান্তিক চাষিদের মাঝে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে।তাদের প্রত্যেককে রবি-১ জাতের এক কেজি বীজ,১০ কেজি এমওপি ও ১০ কেজি ড্যাব সার দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার মঙ্গলকোট,বিদ্যানন্দকাটি,মজিদপুর,ত্রিমোহিণী, সাতবাড়িয়া,হাসানপুর,সাগরদাড়ি ইউনিয়ন ও কেশবপুর সদর ইউনিয়নে পাটের আবাদ বেশি হয়েছে।

কেশবপুর এলাকায় ৯০ ভাগ কৃষক ইতিমধ্যে পাট কেটে ফেলেছেন। অনেকে আগাম পাট কেটে ধান লাগিয়েছেন।পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় খাল-বিলে পানির অভাবে পাট জাগ দিতে দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন কৃষকরা। অনেকে স্যালো মেশিনের পানি দিয়ে পাট জাগ দিয়েছিলেন। বৃষ্টির পানি না হওয়ায় জাগ দেওয়া, পাট এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়া এবং ভূগর্ভস্থ পানি দিয়ে পাট জাগ দেওয়ায় খরচ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন পাট জাগ দিতে কৃষকদের আর সমস্যা না থাকায় ওই খরচের হাত থেকে রেহাই পেয়েছেন।

বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারময়ান আমজাদ হোসেন জানান, আমার ইউনিয়নে পর্যাপ্ত পাট চাষ হয়েছে। পনির কোন অভাব হয়নি কারণ, অনাবৃষ্টির সময় পাট চাষিদের পাট জাগ দেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ওয়াপদা কতৃপক্ষের সহযোগিতায় নরনিয়া স্লুইস গেট ছেড়ে দিয়ে খালে পানি উঠিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে আমার ইউনিয়নসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় পাট জাগ দিতে কোন সমস্যা হয়নি।

মঙ্গলকোট গ্রামের আবুবক্কর দফাদার জানান, আমার ১৬/১৮ কাঠা পাট লাগানো, ধোয়াও হয়ে গেছে। পাটের বাজার ডাউন, যে কারণে এখন বিক্রি করলে আসল টাকা ঘরে আসবে না।গোলদার পাড়ার আব্দুল জলিল গোলদার জানান,আমার ২ বিঘা জমিতে পাট লাগানো আছে।১ বিঘা জমির পাট উঠানো হয়ে গেছে, আর ১ বিঘার পাট পানিত আছে। পাট জাগ দেওয়ার আগে সমস্যা ছিল এখন আর সসস্যা নেই।

মঙ্গলকোট বাজারের পাট ব্যবসায়ী ও মঙ্গলকোট বাজার উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক শাহাবুদ্দীন সরদার জানান, পাট বাজারে আমদানি ভাল কিন্তু বাজার কম থাকায় কৃষক পাট বিক্রি করতে চাচ্ছে না। ভাল পাট ১৬’শ ৮০ টাকা থেকে ১৭’শ এবং কমা পাট ১৫ ‘শ টাকায় কিনছি কিন্তু বেচতে পারছি না, কোন গাড়ি লোড হচ্ছে না। পাট বিক্রি করে তাদের আসল টাকা বাঁচতেছে না। কৃষকরাও খুব বিপর্যায়ে।কৃষকরা তাদের পাটখড়ি ও পাট তাড়াতাড়ি শুকানোর জন্য বিভিন্ন স্কুল মাঠ,রাস্তার ধারে,রাস্তার ওপর নেড়ে দিচ্ছেন।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

youtube

https://youtube.com/@khulnarkhobor?si=v3cvg3zJmM54JYRa

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।