1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪২ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
দিঘলিয়ায় প্রাণিসম্পদ ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল কতৃক উপকরণ বিতরণ বাংলাদেশকে ১৯ হাজার ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট দিলো চীন অকৃতজ্ঞতার নির্মম গল্প ! স্ত্রীর কিডনিতে প্রাণে বেঁচে ‘পরকীয়ায় জড়ালেন’ স্বামী! প্রতারণার জাল ভেঙে দিল ডিবি: কবিরাজ সেজে গৃহবধূর টাকা-স্বর্ণ লুট, উদ্ধার গ্রেফতার এক বাগেরহাট জেলা শিক্ষা অফিসার এস. এম ছায়েদুর রহমানের বদলি জনিত বিদায় অনুষ্ঠিত আস্তিত্ব দিয়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশে জুলাইকে ধারণা করবে বিএনপি – কাজী শিপন খুলনায় ট্রাক ও প্রাইভেট কারের ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা ১৬ তম বছরে পদার্পণ করলো দৈনিক ‘সময়ের খবর’ কেএমপি কমিশনারকে অপসারণের দাবিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে ব্লকেড কর্মসূচি আজ।। জুলাই শহিদদের স্মরণে খুবিতে বৃক্ষরোপণ সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার ৫ ই আগস্ট জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস, থাকবে সাধারণ ছুটি নারী ফুটবল দলকে অভিনন্দন প্রধান উপদেষ্টার খুবিতে নির্মিত হচ্ছে উন্মুক্ত ব্যায়ামাগার দিঘলিয়ার গাজীরহাট ইউনিয়ন এর ইসলামী এজেন্ট ব্যাংকে চুরি মান্দায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষ রোপণ কর্মসুচী অনুষ্ঠিত,, সামান্য আঘাতেই ত্বকে কালশিটে দাগ পড়া কীসের ইঙ্গিত? অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগে জেলা শিক্ষা অফিসের কর্মচারীর বিরুদ্ধে নেওয়া হচ্ছে ব্যবস্থা মোংলায় বাংলালিংক নেটওয়ার্ক নিয়ে হতাশ গ্রাহক, দ্রুত চায় সমাধান খুলনার কয়রায় স্কুল ভবন রাস্তা ও মাঠ সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

লোহাগড়ায় হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৭৪ বার শেয়ার হয়েছে

মোঃ আলমগীর হোসেন,নড়াইল প্রতিনিধি || নড়াইলের লোহাগড়ায় হানাদার মুক্তদিবস পালিত হয়েছে।শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) লোহাগড়া হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ দিনব্যাপি নানা কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচীর মধ্যে পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ,বর্ণাঢ্য র‌্যালি,শহীদ হাবিবুর রহমান ও মোস্তফা কামালের কবর জিয়ারত, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিন সকাল ১১টায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আজগর আলী, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিকদার আঃ হান্নান রুনু।

অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,নড়াইল জেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম এম কবির হোসেন,সহকারী কমিশনার (ভূমি) আফরিন জাহান, লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নাসির উদ্দীন, পৌর মেয়র সৈয়দ মশিয়ূর রহমান, উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল হামিদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপজেলার অনেক মুক্তিযোদ্ধাগণ।

ইতিহাস থেকে জানা যায়,১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তিযোদ্ধারা গেরিলা যুদ্ধের মাধ্যমে পাকবাহিনী ও তাদের দোসরদের পরাজিত করে লোহাগড়াকে হানাদার মুক্ত করে। জয় বাংলা, জয় বাংলা শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে গোটা জনপদ।

নভেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে লোহাগড়ার উত্তরাঞ্চল হানাদার মুক্ত হয়। এরপর পাকহানাদার বাহিনী লোহাগড়া থানায় সশস্ত্র অবস্থান নেয়। এ অবস্থায় মুক্তিযোদ্ধারা উপজেলার পূর্বাঞ্চলের মধুমতি নদীর কালনাঘাটে ৭ ডিসেম্বর রাতে বৈঠকে মিলিত হয়ে ৮ ডিসেম্বর গেরিলা যুদ্ধের মাধ্যমে লোহাগড়া থানা আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নেন।

তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শেখ ইউনুস আলী, মুজিববাহিনীর প্রধান শরীফ খসরুজ্জামান,আবুল হোসেন খোকন,গোলাম কবির,মফিজুল হক, দিদার হোসেন, হাবিবুর রহমান, মোস্তফা কামাল তাজসহ ৪০-৫০ জনের একদল সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা ৮ ডিসেম্বর ভোরে পশ্চিম দিক থেকে লোহাগড়া থানা আক্রমণ করেন। লোহাগড়া থানা আক্রমণের সময় সম্মুখ যুদ্ধে কোলা গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান ও যশোর সদর উপজেলার জঙ্গলবাঁধাল গ্রামের মোস্তফা কামাল তাজ নিহত হন। নিহত হাবিবুর রহমানকে লোহাগড়া থানা চত্বরে কবর দেওয়া হয় এবং মোস্তফা কামাল তাজকে ইতনা স্কুল ও কলেজ চত্বরে কবর দেওয়া হয়। লোহাগড়া থানা আক্রমণের সময় মুক্তিযোদ্ধারা ৪২ জন পাকহানাদার সদস্যকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করে। ৮ ডিসেম্বর সকালে লোহাগড়ায় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উড়তে থাকে। লোহাগড়া হানাদারমুক্ত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে উল্লাসিত জনতা পথে-প্রান্তরে নেমে আসেন।

মুক্তিযোদ্ধা সংসদ,লোহাগড়া উপজেলা সাবেক কমান্ডার আঃ হামিদ জানান,‘যুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যায় লোহাগড়া উপজেলা দেশের দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল। তবে স্বাধীনতার এত বছরেও লোহাগড়ায় নির্মিত হয়নি কোনো স্মৃতিস্তম্ভ। চিহিৃত হয়নি লোহাগড়ার ইতনা গ্রামের ৩৯জন শহীদের কবরও। মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি, গণকবরগুলো চিহিৃত করে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে সরকার দ্রুত পদক্ষেপ নেবে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।