1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
১৬ বছরে পা রাখলো দেশের অন্যতম শীর্ষ অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর.কম জুলাই-আগস্টের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনে ‘আলোয় আলোয় স্মৃতি সমুজ্জ্বল’ – বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল খুলনায় ” জুলাই স্মৃতি মঞ্চ” “জুলাই স্মৃতি কর্নার” আয়োজনের অনুমতি চেয়ে ডিসির কক্ষে অবস্থান খুলনায় জিয়া হল প্রাঙ্গণে মেলার আয়োজন বন্ধে ইমাম পরিষদের যশোর পৌর কাউন্সিলর বাবুলকে আবারও ছুরিকাঘাত হাসপাতালে ভর্তি তেরখাদায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে রাসায়নিক সার ও ধান বীজ বিতরণ ২৬ জুলাই খুলনায় চরমোনাই পীরের সমাবেশ অভয়নগরে শত কোটি টাকার ভৈরব সেতু অভিভাবকহীন, ১৬ মাস নেই বিদ্যুৎ ভালোবাসায় টানে-সুদূর-চীন-থেকে ছুটে এলেন যুবক করলেন-বিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গঠন ঐক্য ছাড়া সম্ভব নয়’ নায়কের মুখের গন্ধ, চুম্বনের দৃশ্যের পর অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা বাসু পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে ফের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মোরেলগঞ্জে বিএনপির বৃক্ষরোপন কর্মসূচীতে প্রধান অতিথি বিএনপি নেতা কাজী শিপন কয়রায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থীর মতবিনিময় দিঘলিয়ায় ডিলার নিয়োগে উন্মুক্ত লটারী নারীদের স্বনির্ভর করে গড়ে তোলা বিএনপি’র প্রধান লক্ষ্য- দিঘলিয়ায়  জুলফিকার আলী জুলু সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সন্ত্রাসী হামলা, আহত অন্তত ১০ দিঘলিয়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস বোয়ালমারীর মহামায়া ভান্ডার; ৬ ভাইয়ের যৌথ ব্যবসায় এক হাড়িতেই ত্রিশ জনের খাবার কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি দিয়ে আমদানি-রফতানি শুরু

বাগেরহাটে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম্য লেখাপড়া

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪
  • ২১৩ বার শেয়ার হয়েছে

অতনু চৌধুরী(রাজু)বাগেরহাট || বাগেরহাটে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম্য লেখাপড়া।

এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে এখন আর বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস। অথচ ৮/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।

বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ, পাঞ্জেরী, পপি গাইড, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। গত বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।

মাত্র ৮/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়,এখন ছাত্র – ছাত্রীরা অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্র – ছাত্রীরা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি ফ্রী ফায়ার, অনলাইন জুয়া, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক স্কুল ছাত্রের পিতার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ছেলে আগে প্রতিনিয়ত স্কুলে যেতো তবে এখন ঠিক মতো স্কুলে যায় না। আর আমি কিছু বললে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দেয়। তাই সকল পিতা মাতার কাছে অনুরোধ করি যে তাদের ছেলে মেয়ে প্রতিনিয়ত কি করছে তাদের খোঁজ খবর’সহ তাদের প্রতি খেয়াল রাখবেন।

এ বিষয়ে মোংলা শিশু বিদ্যা নিকেতনের সাবেক প্রধান শিক্ষক মোঃ আবু বকর সিদ্দিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এক জন শিক্ষক মানেই শ্রদ্ধার পাত্র, গুরুজন, অভিভাবক। মানুষ গড়ার কারিগর। বড় কথা তিনি একজন আদর্শবান মানুষ। বাবা-মা সন্তান জন্ম দিতে পারেন। কিন্তু ছেলেমেয়েকে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তোলেন একজন শিক্ষক। বাবা-মায়ের চেয়ে শিক্ষকের গুরুত্ব কোনো অংশেই কম নয়। আমরা যখন ছাত্র ছিলাম,তখন একজন শিক্ষকের প্রতি আমাদের এতই শ্রদ্ধাবোধ ছিল যে, কোনো শিক্ষককে যদি রাস্তা দিয়ে হেঁটে আসতে দেখতাম, তাহলে আমরা অন্য রাস্তা দিয়ে ঘুরে আসতাম। তবে এখন আর আমাদের চোখে পড়ে না। তাই সকল ছাত্র ছাত্রীদের পিতা মাতার প্রতি অনুরোধ রইল তাদের খোঁজ খবর নিতে বা তাদের শু শিক্ষায় শিক্ষিত করার প্রতি খেলা রাখতে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।