1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
নগরীতে মাদকের ব্যবহার উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে খুলনার স্ট্রিট ফুডের তালিকায় জনপ্রিয় ‘ ডিম ঘোটা’ তেরখাদায় ছাগলাদহ বুড়ো মায়ের গাছতলায় ৫৯ তম মহোৎসব ও মায়ের পূজা অনুষ্ঠিত যশোর ঝিকরগাছার গদখালীতে মহাসড়কের পাশে ফুল বেচাকেনায় নিষেধাজ্ঞা সকল প্রকার রাজনৈতিক সমর্থন থেকে অব্যাহতি: ব্যক্তিগত ঘোষণাপত্রের লিগ্যাল নোটিশ খুলনায় ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার’ সমাবেশ হবে তারুণ্যের মহামিলন বাজারে এলো ‘পারফরম্যান্স কিং’‘রিয়েলমি ১৪ ৫জি’ এবং ‘রিয়েলমি ১৪টি ৫জি’ কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীকে শোকজ, প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করায় দাকোপ উপজেলা ও চালনা পৌরসভা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, ২ নেতা বহিষ্কার যশোরের হামিদপুর অটো ভ্যান বিতরণ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মতো দেশকে অন্যের কব্জায় তুলে দেয় এমন কাউকে আগামীতে ক্ষমতায় আনা যাবে না – নার্গিস বেগম কুয়েটের ৩৭ শিক্ষাথীকে শো-কজ : ক্লাশে ফিরেননি শিক্ষকরা খুলনায় ডাকাতিয়া খাল ইজারা নিয়ে বিএনপির ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৫ ! থানায় মামলা নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি ফের বুধবার সেবিকা হচ্ছে সমাজ বিনির্মাণের একটি মহান পেশা : এড. মনা ৬৮ বছরেও পূর্ণতা পায়নি তেরখাদার শ্রীপুর মধুসূদন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি এনবিআর বিলুপ্ত, রাজস্ব নীতি ও ব্যবস্থাপনায় দুটি নতুন বিভাগ গঠন তদন্তকে ‘স্টেট অফ দ্যা আর্ট’ পর্যায়ে পৌঁছাতে হবে -সিআইডি প্রধান নিষিদ্ধ হলো আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন গুলোও সামাজিক মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সব প্রচার-প্রচারণা নিষিদ্ধ – বিটিআারসি

দিঘলিয়ায় রেকর্ডীয় ভিপি জমিতে পাকা বাড়ি; বছর পেরিয়ে গেলেও উদ্ধার করতে পারেনি ভূমি অফিস

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১৪ জুলাই, ২০২৪
  • ৩৪৪ বার শেয়ার হয়েছে

এস.এম.শামীম দিঘলিয়া,খুলনা || দিঘলিয়ায় রেকর্ডীয় ভিপি জমিতে পাকা বাড়ি কয়েক বছর পেরিয়ে গেলেও জমি উদ্ধার করতে পারেনি ভূমি অফিস খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার সেনহাটি ইউনিয়ন এর লুৎফরের বটতলা নামক স্থানে প্রায় ৪০ শতাংশ জমি নিয়ে গড়ে উঠেছে ১ তলা বিশিষ্ট আলিশান একটি ছাদ করা বাড়ি,২০-২১ সালের শেষ দিকে ঐ বাড়ির সামনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মাহাবুবুল আলম দিঘলিয়া উপজেলা সহসহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস এর নেতৃত্বে একটি সাইনবোর্ড দেওয়া হয় তাতে উল্লেখ করা হয়।এই জমি সরকারী সম্পত্তি এবং জমির পরিমাণ দাগ নাম্বার সহ বিস্তারিত উল্লেখ করা ছিল।কিন্তু হটাৎ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মাহাবুবুল আলম এর পদোন্নতি জনিত কারণে বদলি হয়ে যাওয়ায় ২২-২৩ সালে উক্ত জমির ওপরে থাকা সেই সাইনবোর্ডটি উধাও হয়ে যায়।এবং প্রধান সড়কের পাশে উক্ত জমি থাকায় তড়িঘড়ি করে রাস্তার পাশে টিনের বেড়া দিয়ে ভিতরে তৈরি হয় আলিশান ১তলা ছাদ বিল্ডিং এতে করে সাধারণ মানুষের মধ্যে সন্ধের সৃষ্টি হলে তারা নানাভাবে আলোচনা সমালোচনা করতে থাকলে এক পর্যায়ে উক্ত জমির বিআরএস দাগ নাম্বার ২০০৩ নিয়ে খোঁজ নেওয়া হয় সেনহাটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসে সেখানে গিয়ে ঐ দাগ নাম্বার দিয়ে সরকারী তালিকায় লিপিবদ্ধ থাকা বইয়ের থেকে জানা যায় উক্ত সম্পত্তি সম্পূর্ণ ভিপি যার ক্রমিক নং ১৯৪ লিস কেস নং-৩৫৪ /৬৬/৬৭ তাং- ২১/৯/ ৬৭ ইং।

এ বিষয়ে উপজেলা সরকারি কমিশনার (ভূমি) মো: জাকির হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে,এবং ঐ জমিতে বসবাসরত প্রভাবশালী বিএনপি নেতা তাইজুল ব্যাপারী ও তার পরিবার জানান যে তাদের কাছে জমির দলিল রয়েছে এক পর্যায়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) উক্ত দলিল নিয়ে অফিসে হাজির হতে বলেন।এর ঠিক দুইদিন পরেই তাইজুল বেপারীর পক্ষে বেশ কিছু কাগজপত্র এবং দলিলাদি উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি)মো: জাকির হোসেনের নিকট প্রেরন করা হয় সেখানে উল্লেখ করা হয় উক্ত জমি দলিল রেকর্ড হিসেবে রয়েছে ।

এবিষয়ে কথা হয় সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মাহবুবুল আলমের সঙ্গে তিনি ফোন কলে জানান ওই জমি ভিপি জমি এবং সেটি জোর দখলে থাকার চেষ্টা ছিল আমি তো সেখানে সাইনবোর্ড দিয়ে এসেছিলাম। এক পর্যায়ে তাইজুল বেপারীর বাড়িতে জমি এবং বাড়ি সম্পর্কে ও সরকারি সাইনবোর্ডের বিষয়ে জানতে চেয়ে উক্ত বাড়িতে গণমাধ্যম কর্মী গেলে তারা বলেন এই জমি আমাদের আমাদের দলিল আছে তখন দলিল দেখতে চাইলে তাইজুল ব্যাপারীর স্ত্রী জানান দলিল কোর্টে রয়েছে আমাদের মামলা চলছে। তবে গণমাধ্যম কর্মীর সঙ্গে একথা হওয়ার দুইদিন পরেই দলিল তাইজুল বেপারীর পক্ষে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর অফিসে হাজির করা হয়। এ বিষয় নিয়ে উক্ত জমির ম্যাপ অনুযায়ী ডাকা হয় সার্ভেয়ারকে তিনি জমির ম্যাপ দেখে জানান যে এই জমি ভিপিতে রয়েছে এ বিষয়ে কথা হয়।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর প্রধান অফিস সহকারী জাহাঙ্গীর আলম সুমন এর সঙ্গে এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীর আলম সুমন বেশ কিছু কাগজপত্র উক্ত গণমাধ্যম কর্মীকে দেখিয়ে বলেন এই জমি রেকর্ড করা হয়েছে রেকর্ড করে দিয়েছেন ডিসি সাহেব। বেশ এক মাস অতিবাহিত হলেও এ বিষয়ে কোন অগ্রগতি না দেখে উক্ত গণমাধ্যম কর্মী কথা বলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: জাকির হোসেনের সঙ্গে জাকির হোসেন জানান ওই জমির ব্যাপারে এখনই কোন পদক্ষেপ নেওয়া যাচ্ছে না তারা যে কাগজপত্র দেখিয়েছে তাতে আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মাসুম বিল্লাহ স্যারের সাথে কথা বলে কি করা যায় দেখি।তারপর উক্ত গণমাধ্যম কর্মী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাসুম বিল্লাহর সঙ্গে কথা বললে মাসুম বিল্লাহ জানান এ বিষয়ে আপনি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: জাকির হোসেন সাহেব এর সাথে কথা বলেন। এভাবেই চলতে থাকে নাটকীয়তা। এরই মধ্যে বেরিয়ে আসে অনেক মাথা ধরা ব্যক্তিত্ব যার মধ্যে দুই একজন সরাসরি উক্ত গণমাধ্যম কর্মীকে জানান ওই জায়গায় আর না যেতে।

সরকারি ভিপি জমি প্রথমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকারি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেন এবং তার বদলি হলে সাইনবোর্ড ফেলে দিয়ে নির্মাণ করা হয় একতলা বিশিষ্ট পাকা বাড়ি,লোক চক্ষুর আড়াল করতে রাস্তার পাশে দেওয়া হয় টিনের বেড়া,সংবাদ মাধ্যম খবরের জন্য গেলে জানানো হয় জমির দলিল আছে। দিঘলিয়া সহকারী কমিশনার ( ভূমি) কে তথ্য দিলে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন অবশেষে দুই মাস অতিবাহিত হলে সব আবার নিরিবিলি ঠান্ডা হয়ে যান।

বিষয়টি নিয়ে উক্ত গণমাধ্যম কর্মী সহকারী কমিশনার ভূমি মো: জাকির হোসেনের সঙ্গে বেশ কয়েকবার কথা বলতে গেলে বা পরামর্শ করতে গেলে কোন প্রকারই সময় হয়ে ওঠে না তার এমনকি নানাভাবে সহকারী কমিশনার ভূমি বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।এমনকি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাকেও বিষয়টি অবগত করলে তিনি বিষয়টি চাপিয়ে দেন সহকারী কমিশনার ভূমি এর উপরে। এমনই শুধু তাইজুল বেপারী চল্লিশ শতক নয় বরং পুরো দিঘলিয়া উপজেলা জুড়ে অসংখ্য ভিপি জমি, ও খাস খতিয়ানের জমি রয়েছে সরকারের বেদখলে যা কিনা অন্যান্য বড় মাথা দের নেতা গোতাদের ছত্রছায়ায় রয়েছে দখলে। এ সমস্ত বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনকে তথ্য দিলেও হচ্ছে না কোন প্রতিকার তাই দিঘলিয়া উপজেলায় ভূমিদস্যুতা ভিপিও খাস জমি দখল, উচ্ছেদ অভিযান সকল বিষয়ে খুলনা জেলার সকল ঊর্ধ্বতন মহলের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন দিঘলিয়া বাসি।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।