1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৬:০৯ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে “অশালীন ও ভিত্তিহীন অপপ্রচার” এবং দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে নগরীতে খুলনা মহানগর যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ নবাগত ইউএনও’র সাথে মান্দা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ  নড়াইলে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে বাবা-ছেলে নিহত, আটক ১ সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা লোহাগড়ায় বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যের ডাক : যশোরে জুলাই শহীদ দিবসের স্মরণসভায় অমিত ফরিদপুরের উদ্দেশ্যে খুলনা ছাড়লো এনসিপি নেতারা পাইকগাছায় ১৬ জুলাই শহিদ দিবসে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত খুলনার দিঘলিয়ায় স্থায়ী জলাবদ্ধতার সমাধানে ইউএনও’র তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নওগাঁর মান্দায় রোপনকৃত ধান নষ্ট করে জমি দখলের অভিযোগ দিঘলিয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল তেরখাদায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল জাতীয় নাগরিক পার্টি / NCP নেতা-কর্মীদের হত্যার উদ্দেশ্যে সশস্ত্র হামলা, বৃহস্পতিবার সারা দেশ বিক্ষোভ গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত ৪ জনের পরিচয় জানা গেল খুলনায় সংবাদ সম্মেলনের ডাক এনসিপির গোপালগঞ্জে এনসিপির সভা ঘিরে সংঘর্ষ: কারফিউ জারি এনসিপি’র পদযাত্রায় হামলার ঘটনায় রণক্ষেত্রে গোপালগঞ্জ “মার্চ টু গোপালগঞ্জ” তেরখাদায় সাংবাদিক বাসিতুল হাবিব প্রিন্স এর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কড়া প্রহরা ও সেনাবাহিনীর সহায়তায় নিরাপদে নাহিদ-হাসনাত, জারা,রা এখন খুলনায় পদযাত্রায় হামলার প্রতিবাদে খুলনায় জামায়াতের বিক্ষোভ

পাইকগাছায় নিয়মনীতি উপেক্ষা করে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে অসংখ্য ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক 

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২১৩ বার শেয়ার হয়েছে

মোঃ ফসিয়ার রহমান,পাইকগাছা প্রতিনিধি || “খুলনার পাইকগাছা উপজেলায় সরকারি নিয়মনীতি উপেক্ষা করে ব্যাঙের ছাতার মত গড়ে উঠেছে অসংখ্য ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সরজমিনে দেখা যায়

উপজেলার সদর,বাঁকা,কপিলমুনি ও চাঁদখালীতে নিয়মিত ডাক্তার-নার্সসহ অতি প্রয়োজনীয় চিকিৎসার যন্ত্রপাতি ছাড়াই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার ব্যাঙের ছাতার মত গড়ে উঠেছে। সরকারি হাসপাতাল থেকে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের নীতিমালা থাকলেও সেটাও মানা হয়নি কোথাও। অভিযোগ আছে, হাসপাতাল থেকে দালালদের মাধ্যমে রোগী ভাগিয়ে নেয়া হয় এসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। যেখানে হাসপাতালের কোন কোন ডাক্তারদের হাত ও রয়েছে। যেখান থেকে আদায় করা হয় মোটা অংকের কমিশন। কোন কোন সরকারি ডাক্তার ও গড়ে তুলেছে ব্যক্তিগত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। হাসপাতালে অনেক রোগীকে বাড়তি সুবিধা দেয়ার কথা বলে সেখানে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। ফলে প্রতারিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। নীতিমালা অনুযায়ী সরকারি হাসপাতাল থেকে এক কিলোমিটার বা বিশেষ ক্ষেত্রে আধা কিলোমিটারের ভেতরে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপনের সুযোগ নেই। কিন্তু পাইকগাছা হাসপাতালের চারপাশে কয়েক শ’ গজ দুরে গড়ে উঠেছে ৬টি ক্লিনিক ও ১১টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার। কপিলমুনিতে ৪টি, বাঁকা বাজারে ৫টি, চাঁদখালীতে ১টি বেসরকারি ক্লিনিক রয়েছে এছাড়াও রয়েছে অনেকগুলো ডায়াগনস্টিক সেন্টার।

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে গড়ে উঠা এসব প্রতিষ্ঠানে নেই প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। নেই সার্বক্ষণিক ডাক্তার, ডিপ্লোমা নার্স, টেকনিশিয়ান, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ প্রয়োজনীয় জনবল। বলতে গেলে প্রয়োজনীয় চাহিদার ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান নেই। আছে নিবন্ধনের জটিলতা। দক্ষ টেকনিশিয়ান ও উন্নত মানের যন্ত্রপাতি না থাকায় পরীক্ষা নিরীক্ষায় সাধারাণ মানুষ হচ্ছে প্রতারিত। উন্নত চিকিৎসা সেবার নামে বড় বড় নামী দামী ডাক্তারের নামের তালিকাও সাইন বোর্ডে দেয়া হয়। অথচ তারা এখানে কখনও আসে কিনা এটাই দেখার বিষয়। ডাক্তার না থাকলেও নিজেরা জটিল জটিল রোগী অপারেশন করে থাকে এমনটিও শোনা যায়। এমনকি নর্মাল ডেলিভারি করার কথা থাকলেও সেজার করার প্রবনতা লক্ষ্য করা যায় বলে পাইকগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সদ্য সাবেক উপজেলা স্বাস্থ্য ও পপ কর্মকর্তা ডাঃ নিতীশ চন্দ্র গেলদার জানিয়েছিলেন। যে কারণে অনেকেই সেবা নিতে এসে মারাও গেছে অনেক প্রতিষ্ঠানে।

১০ বেডের একটি ক্লিনিকের অনুমোদনের ক্ষেত্রে শুধু রোগীর ওয়ার্ডের জন্য প্রতি বেডে ৮০ বর্গফুট করে মোট ৮’শ বর্গফুট জায়গা লাগবে। সেই সঙ্গে ওটি রুম, পোস্ট ওপারেটিভ রুম, ওয়াস রুম, ইনস্ট্রুমেন্ট রুম, লেবার রুম, ডক্টরস ডিউটি রুম, নার্সের ডিউটি রুম, অপেক্ষমাণ কক্ষ, অভ্যর্থনাকক্ষ, অফিস কক্ষ, চেইনঞ্জিং রুম,স্টেরিলাইজার রুম, ভান্ডার রুমসহ সামঞ্জস্যপূর্ণ অন্তত ১৩টি রুম থাকতে হবে। পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক প্রয়োজনীয় সংখ্যক টয়লেট, প্রশস্ত সিঁড়ি, জেনারেটর, ওটি রুমে শীততাপ

নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, ওটি টেবিল, পর্যাপ্ত ওটি লাইট, সাকার মেশিন, অ্যানেসথেসিয়া মেশিন, ডায়াথারমি মেশিন, জরুরি ওষুধসমূহের ট্রে, রানিং ওয়াটার, অক্সিজেন, আইপিএসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। সাধারণ বর্জ্য, ধারালো বর্জ্য, জীবাণুযুক্ত বর্জ্য, তরল বর্জ্যসহ সব ধরনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও থাকা অত্যাবশ্যকীয়। জনবলকাঠামোতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, তিন জন ডিউটি ডাক্তার, ছয় জন ডিপ্লোমা নার্স, প্রয়োজনীয় অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী, ওয়ার্ডবয়, আয়া, ক্লিনার থাকতে হবে। কিন্তু এসব নিয়ম-নীতির কোনো তোয়াক্কা না করে ছোট ছোট তিন-চার রুমের বাসাবাড়িতে ক্লিনিক গড়ে তুলে চিকিৎসার নামে প্রতারণা চলছে হরদম।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মাহবুবুর রহমান বলেন, ইতিমধ্যে একটি ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করা হয়েছে। এ অভিযান অব্যহত থাকবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহেরা নাজনীন বলেন, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালত চলমান রয়েছে। এটা অবহ্যত থাকবে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।