1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৪:০৪ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
সুন্দরবন বিষয়ক শিক্ষা ও সচেতনতামূলক প্রতিযোগিতা দুর্বৃত্তের গুলিতে দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি নিহত জুলাই যাত্রা সমাবেশের স্থানে শিবিরের মঞ্চ, স্থান পাচ্ছে না মঞ্চ করার এনসিপি জন্ম থেকেই দুই হাত ও দুই পা নেই, প্রতিবন্ধকতা থামিয়ে রাখতে পারনি মেধাবী লিতুন কে NCP জুলাই যাত্রা খুলনায় আসছে আজ ” বিল ডাকাতিয়ার জলাবদ্ধতা ” নিরাসন ও সমস্যার সমাধান নিয়ে ফুলতলা উপজেলা ইউনিয়ন কার্যালয় বৈঠক করলেন – লবী জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন বিগত ১৭ বছরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর দখল, লুটপাট ও নির্যাতনে তারা বিশ্বরেকর্ড গড়েছে :  শফিকুল আলম মনা শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের উল্টো রথযাত্রা উৎসব উদ্বোধন আজ দুর্বৃত্তের হামলায় পুলিশ সুপার অফিসের প্রধান সহকারী জখম জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে খুলনা বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচি দিঘলিয়ার সেনহাটি ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু মোরেলগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র সচিবকে অব্যাহতি কেশবপুরে কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নগরীর ডাকবাংলা দোকান মালিক সমিতির নবনির্বাচিত নেতৃত্বে তরিকুল ও মিন্নু চিত্রনায়িকা পপির চাচা, মিয়া বাবর কে ‘জমিদার বাড়ি’ থেকে বের করে দিলেন – চাচী এবং ভগ্নিপতি ইসলামী ব্যাংকের ফুলতলা ইষ্টান গেট এজেন্ট ব্যাংক শাখায় দুই কোটি টাকা ফেরতের দাবিতে গ্রাহকদের মানববন্ধন জুলাই পদযাত্রার পথে শৈশবে হারিয়ে গেলেন নাহিদ-সারজিস, হাসনাত,রা কেসিসি’র অর্থায়নে মৃত মুসলিমদের গোসলের জন্য স্থায়ীভাবে একটি আধুনিক স্থান নির্ধারণ করলেন খুলনা মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিনের সদর থানায় (জিডি)

বৃষ্টিতে তলিয়েছে মোংলার নিম্নাঞ্চল, মৎস্য ঘেরের ব্যাপক ক্ষতি

  • প্রকাশিত : রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১২৩ বার শেয়ার হয়েছে

অতনু চৌধুরী(রাজু)বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি ||
বাগেরহাটের মোংলায় ভারী বর্ষণে শহরের বেশিরভাগ এলাকা ও প্রধান প্রধান সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন ওইসব এলাকার মানুষ। জলাবদ্ধতায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন অঞ্চলের মানুষেরাও।

গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে আজ রোববার পর্যন্ত মুষলধারে বৃষ্টিতে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।মোংলা শহরের পাশাপাশি নিম্নাঞ্চলও পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। বৃষ্টির পানি নামতে না পারায় ভোগান্তিতে পানিবন্ধি হয়ে পড়েছেন অনেক মানুষ।

রোববার বেলা ১১টার দিকে সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, মোংলা শহর’সহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। এক ফুটের বেশি পানি রয়েছে বা পৌরসভার রাস্তায় অনেক পানি দেখা যায়। অনেকের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বাসাবাড়িতে পানি উঠে গেছে। সড়কে পানি জমে থাকায় ভোগান্তি বেড়েছে কয়েকগুণ। পানিবন্দি পরিবারগুলো এখন দুর্বি’সহ জীবনযাপন করছে।

এদিকে টানা বৃষ্টির ফলে পেটের টানে রাস্তায় বের হওয়া ইজিভ্যান ও ইজিবাইক চালকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। যাত্রী না থাকায় যেমন আয় নেই।

এক খুদে বার্তায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়,বৃষ্টির পানিতে বাগেরহাট সদর,রামপাল,মোরেলগঞ্জ,শরণখোলা,মোংলা, কচুয়ার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিতে অনেকের পুকুর ও মাছের ঘের তলিয়ে গেছে।

এ বিষয়ে সোহাগ খান নামে এক ইজিবাইক চালক বলেন, চারজনের সংসার চলে আমার ওপর। তাই তো সকালে বৃষ্টির মধ্যে ইজিবাইক নিয়ে বের হয়েছি। কিন্তু লোকজন নেই। ১১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ১০০ টাকা হইছে কি না তা বলতে পারবো না। কি আর করা, একে তো বৃষ্টি তার ওপর রাস্তাগুলো পানিতে প্লাবিত হচ্ছে, মানুষ বের হয়ে কোথায় যাবে।

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন,শহরের রাস্তাগুলো ভাঙা, এরইমধ্যে লাগাতার বৃষ্টি। বৃষ্টি হলেই শহরের অধিকাংশ রাস্তায় জমে থাকে পানি। যাত্রী পাওয়া যায় না। ইনকাম করতে কষ্ট হয়। এতে আমাদের দুর্ভোগের শেষ নেই।

এ বিষয়ে মোংলার জয়মনি এলাকার বাসিন্দা রাবেয়া নামের এক নারী বলেন,সামান্য বৃষ্টি হলেই ঘরের মেঝেতে পানি উঠে যায়। আমাদের এখানকার ৬’টি পরিবাবের একই অবস্থা। বৃষ্টি ও নদীর পানি না কমা পর্যন্ত আমরা দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাব না।

এ বিষয়ে মোংলা উপজেলা মিঠাখালী ইউনিয়নের দওেরমেঠ এলাকায় অচিন্ত চৌধুরী নামের এক মৎস্য চাষি বলেন, আমাদের মৎস্য ঘেরে জোয়ারের পানিতে বড় কোন প্রভাব ফেলতে না পারলেও,বৃষ্টির পানিতে ঘেরের ব্যপক ক্ষতি করেছে। বেরি তলিয়ে ঘেরের চিংড়ি মাছ’সহ সকল প্রকার মাছ বের হয়ে গেছে। এই ভারী বৃষ্টির পানিতে অনেকেরই ঘের তলিয়ে গেছে। কারও কারও ঘেরের বেরি ভেঙ্গে গেছে। আমার নিজের ঘেরও তলিয়ে গেছে। এখনো নদী-খালে পানিতে পরিপূর্ণ থাকায় বৃষ্টির পানি মাঠ থেকে নামতে পারেনি, সবগুলো ঘের ডুবে রয়েছে বা যাচ্ছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।