1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
নগরীতে মাদকের ব্যবহার উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে খুলনার স্ট্রিট ফুডের তালিকায় জনপ্রিয় ‘ ডিম ঘোটা’ তেরখাদায় ছাগলাদহ বুড়ো মায়ের গাছতলায় ৫৯ তম মহোৎসব ও মায়ের পূজা অনুষ্ঠিত যশোর ঝিকরগাছার গদখালীতে মহাসড়কের পাশে ফুল বেচাকেনায় নিষেধাজ্ঞা সকল প্রকার রাজনৈতিক সমর্থন থেকে অব্যাহতি: ব্যক্তিগত ঘোষণাপত্রের লিগ্যাল নোটিশ খুলনায় ‘তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার’ সমাবেশ হবে তারুণ্যের মহামিলন বাজারে এলো ‘পারফরম্যান্স কিং’‘রিয়েলমি ১৪ ৫জি’ এবং ‘রিয়েলমি ১৪টি ৫জি’ কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীকে শোকজ, প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করায় দাকোপ উপজেলা ও চালনা পৌরসভা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, ২ নেতা বহিষ্কার যশোরের হামিদপুর অটো ভ্যান বিতরণ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার মতো দেশকে অন্যের কব্জায় তুলে দেয় এমন কাউকে আগামীতে ক্ষমতায় আনা যাবে না – নার্গিস বেগম কুয়েটের ৩৭ শিক্ষাথীকে শো-কজ : ক্লাশে ফিরেননি শিক্ষকরা খুলনায় ডাকাতিয়া খাল ইজারা নিয়ে বিএনপির ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৫ ! থানায় মামলা নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি ফের বুধবার সেবিকা হচ্ছে সমাজ বিনির্মাণের একটি মহান পেশা : এড. মনা ৬৮ বছরেও পূর্ণতা পায়নি তেরখাদার শ্রীপুর মধুসূদন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি এনবিআর বিলুপ্ত, রাজস্ব নীতি ও ব্যবস্থাপনায় দুটি নতুন বিভাগ গঠন তদন্তকে ‘স্টেট অফ দ্যা আর্ট’ পর্যায়ে পৌঁছাতে হবে -সিআইডি প্রধান নিষিদ্ধ হলো আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন গুলোও সামাজিক মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সব প্রচার-প্রচারণা নিষিদ্ধ – বিটিআারসি

ডুমুরিয়া উপজেলার পানিবন্দি হাজারো পরিবার; সরকারি সাহায্য সহযোগিতার পরিমাণ যথেষ্ট নয়

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১১৫ বার শেয়ার হয়েছে

সরদার বাদশা,নিজস্ব প্রতিবেদক || খুলনা ডুমুরিয়া উপজেলা পানিবন্দী হাজারো পরিবার বন্যায় তলিয়ে গেছে উপজেলার স্কুল কলেজ রাস্তাঘাট সহ অধিকাংশ এলাকা, এখনো অনেক এলাকায় পৌঁছায়নি সরকারি কোন সহযোগিতা,এমন পরিস্থিতির ভিতর মানুষ বন্যার পানির মধ্য দুর্বিসহ জীবন যাপন করছে,উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়নের মধ্য প্রতিটি ইউনিয়ান বন্যার পানিতে তলিয়ে আছে। বিশেষ করে মাগুরাঘোনায়,আটলিয়া, মাগুরখালী, রংপুর ইউনিয়ন বন্যার পানিতে তলানো এক মাসের মত বন্যা পরিস্থিতির তেমন কোন উন্নতি হয়নি। পৌঁছায়নি সরকারি পর্যাপ্ত পরিমাণ কোন সাহায্য। বন্যায় বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার গ্রাম পানি বন্দি রয়েছে তলিয়ে গেছে হাজারো বিঘা ফসলী জমি, মৎসঘের বিশেষ করে মাগুরাঘোনা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে পনিবন্দি রয়েছে প্রায় দুই হাজার পরিবার। বন্যা দুর্গত এসব মানুষেরা চরম মানবেতর ভাবে অনাহার অর্ধাহারে ঘরবাড়ি ছেড়ে রাস্তার উপর খুপড়ী ঘরে বসবাস করছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে সাম্প্রতিক বন্যায়  অতি ভারী বর্ষণ এবং পানি নিষ্কাশন বাধাগ্রস্ত না থাকায় পনিতে তলিয়ে যায় মৌসুমি রোপা আমন ধান ও সবজি ক্ষেত। পানিতে ভেসে গেছে হাজারএকর জমির মাছের ঘের। তলিয়ে গেছে বসত বাড়িঘর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ মন্দির, গ্রাম্য রাস্তাঘাট। ধসে পড়েছে মাটির তৈরি ঘরবাড়ি। এতে দীর্ঘদিন ধরে গ্রাম্য যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। দেখা দিয়েছে মানুষ ও গো-খাদ্যের চরম সংকট। আবার বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাবে দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে শিশুদের মধ্যে পানি বাহিত বিভিন্ন রোগ। বন্যায় উপজেলার ধামালিয়া, রঘুনাথপুর, রদাঘরা, খর্ণিয়া, আটলিয়া, মাগুরাঘোনা, শোভনা, সাহস, শরাফপুর, ভন্ডারপাড়া, ডুমুরিয়া, রংপুর, গুটুদিয়া মাগুরখালীসহ উপজেলাব্যাপী ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে মাগুরঘোনার ১২টি গ্রামের মধ্যে বাদুড়িয়া, ঘোষড়া, কাঞ্চনপুর, ডাঙ্গীরপার হোগলাডাঙা, বেতাগ্রাম এলাকায় বসত বাড়িঘর গোয়ালঘর ও রান্না ঘরের মধ্যে ৩/৫ ফুট পর্যন্ত পানি জমে আছে। এতে পরিবারের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে  শ্রমজীবী মানুষ। তারা কর্মস্থল ছেড়ে দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন নির্বাহ করছেন।

ভুক্তভোগী আজিজুল ইসলাম, রেজাউল করিম, মশিউর রহমান, খলিজুর রহমান এলাকাবাসী জানায়, ৪ সপ্তাহ আগে অতিবৃষ্টির কারনে বন্যায় রুপ নেয়। কিন্তু পরিস্থিতির তেমন কোন উন্নতি হয়নি। আজও পর্যন্ত অসহায় দুর্গত মানুষের মাঝে সরকারি-বেসরকারি যে সাহায্য সহযোগিতা এসেছে তা তুলনামূলকভাবে কম, কো সংস্থার পক্ষে থেকে কোন ত্রাণ বা সাহায্য পাওয়া যায়নি । তারা সরকারের সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেছেন। তারা বলেন, প্রায় ২০ দিন আগে বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। ৬ নম্বর মাগুরাঘোনা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ইউপি চেয়ারম্যান শেখ মোঃ রফিকুল ইসলাম হেলাল বলেল, প্রায় দুই হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এবারের বন্যা খুব ভয়াবহ। ইতোপূর্বে অনেক বন্যা হয়েছে। কিন্তু এমন দৃশ্য কখনও দেখিনি। বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেচ ও খাল খননের কোন বিকল্প নেই। দ্রুত পানি নিষ্কাশনের লক্ষে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ জরুরি বলে মনে করেন তিনি। তিনি আরো বলেন আমার ইউনিয়নের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার কিছু সহযোগিতা করেছেন যেটা পর্যাপ্ত পরিমাণ নয়। ৫নং আটলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ হেলাল উদ্দিন, জানান ইউনিয়নের অনেক গ্রাম পানি বন্ধ অবস্থায় আছে বিষয়টি উদ্ধত কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, সরকারিভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণ সাহায্য ও সহযোগিতা আমরাও পাইনি,এ বিষয়ে জানতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল-আমীনের সরকারি সেলফোনে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি। ফলে তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।