নিউজডেস্ক || আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ ৮ মার্চ।২০২৫ সালে দিবসটির ১১৪ বছর পূর্ণ হচ্ছে। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে সমাজ ও পরিবারে নারীর কৃতিত্বকে স্মরণ ও সম্মান জানাতে প্রতিবছর এই দিনটি পালন করা হয়। জাতিসংঘ ১৯৭৫ সালে ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।বাংলাদেশেও সরকারি, বেসরকারি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, শ্রমিক সংগঠন ও সংস্থা দিবসটি পালনে যথাযথ কর্মসূচি নিয়েছে।
এ বছর আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে—‘অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন নারী ও কন্যার উন্নয়ন’।
এ উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষায় ছাত্র-শ্রমিক-জনতা যে গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত করেছিল গত জুলাই-আগস্টে, তার সম্মুখ সারিতে ছিল নারী। লাখ লাখ ছাত্রী বিভিন্ন ক্যাম্পাসে দমন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হয়েছে।একাধিক নারী এই গণ-অভ্যুত্থানে শাহাদাতবরণ করেছেন। আমি এই গণ-অভ্যুত্থানে আত্মত্যাগকারীদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি এবং জুলাই যোদ্ধাদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।’
গত শতকের সত্তরের দশকের মাঝামাঝি দিবসটি জাতিসংঘের স্বীকৃতি পায়। এই স্বীকৃতির মধ্য দিয়ে ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ বিশ্বরূপ পায়।
সোশ্যালিস্ট পার্টি অব আমেরিকার উইমেন্স ন্যাশনাল কমিটির প্রধান থেরেসা মালকিয়েল ১৯০৯ সালে একটি জাতীয় নারী দিবসের ধারণা দেন যা দলটি অনুমোদন করে।দলীয় ঘোষণা অনুযায়ী, ১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় নারী দিবস’ পালিত হয়। দিবসটির আয়োজক ছিল সোশ্যালিস্ট পার্টি অব আমেরিকা।
তথ্যসূত্র: বিবিসি, ইউএন, ইন্টারন্যাশনাল উইমেন্সডে ডটকম,বাসাস,প্রথমআলো
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।