1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
বেগম খালেদা জিয়াকে ঢাকায় স্বাগত জানাতে,মনা- তুহিন, র নেতৃত্বে – খুলনা মহানগর বিএনপি খালেদা জিয়াকে ঢাকার রাজপথে স্বাগত জানাতে সাবেক সাংসদ মঞ্জু’র নেতৃত্বে – খুলনা বিএনপি,র নেতারা  শিমুল বেগমের একটি টিনের ঘরের স্বপ্ন! পূরণ করলেন – জেজেএস হ্যাবিট্যাট যৌ’থ অ’ভি’যা’নে গ্রেফতার ‘গ্রে’নেড বাবুর’ সামরিক প্রধান – কালা তুহিন নগরীতে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ নগরীর ময়লাপোতা মোড়স্থ সৌন্দর্যবর্ধণ প্রকল্প পরিদর্শন করেন কেসিসি প্রশাসক ও খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ফিরোজ সরকার এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন সাইবার আইন কার্যকর: আসিফ নজরুল নগরীতে  জাতীয় নাগরিক পার্টি, র বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ  মিছিল  চিতলমারীতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে শিশুদের পাঠদান, দুর্ঘটনার আশঙ্কা কেশবপুরে সরকারি গাছ কর্তন এবং কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার অপরাধে দু’জনের জরিমানা কেশবপুরে পরিবারিক কলহের কারণে কৃষকের আত্মহত্যা ভোলায় নৌবাহিনীর অভিযানে দেশীয় পাইপগান উদ্ধার কেসিসি নির্বাচন রায় : বিএনপি’র প্রার্থী মঞ্জুর মামলার শুনানি ২৬ মে পুত্রবধূদের সাথে নিয়ে নিজ বাসভবন ফিরোজায় খালেদা জিয়া পুকুরে গোসল করতে নেমে কুয়েট শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব মোংলায় বনদস্যু করিম শরিফ বাহিনীর দুই সদস্য আটক, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার নগরীতে ভুল বুঝাবুঝির দ্বন্দ্বে বন্ধুর হাতে বন্ধু জখম কালীগঞ্জে কিশোরী উদ্ধারে এসে হামলার শিকার যশোরের তিন পুলিশ সদস্য

চিতলমারীতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে শিশুদের পাঠদান, দুর্ঘটনার আশঙ্কা

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
  • ৬ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর ||টিনের ছাউনি ছিঁড়ে ঝুলে পড়েছে। ঝুলে পড়া টিনের নিচ দিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চলাফেরা। সামান্য বৃষ্টি হলেই ফুটো টিন দিয়ে গড়িয়ে পড়ে পানি। শিক্ষাথীদের বইখাতা ভিজে যায়।

এ ছাড়া কক্ষের দেয়ালে ফাটল ধরেছে। মাঝে মধ্যে দেয়াল থেকে পলেস্তারা খসে পড়ছে। ভবনটি চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আর এই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার ৪০ নং আড়–য়াবর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে।

ফলে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকেরা। অপরদিকে, শ্রেণী কক্ষ সংকটে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা এক ব্রেঞ্চে গাদাগাদি করে পাঠদান করছে। তাই শিক্ষার মানোন্নয়নে ওই স্কুলের শিক্ষকেরা নতুন ভবন নির্মাণের দাবি করেছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আড়–য়াবর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি সরকারিকরণ হয় ১৯৭৩ সালে। ১৯৮৯ সালে চার কক্ষবিশিষ্ট টিনের ছাউনির এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়।

সেই থেকে এ ভবনের দুটি কক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান, একটি কক্ষ স্টোর ও একটি কক্ষ বিদ্যালয়ের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ের অনেক জায়গায় দেয়াল ও বিমে ফাটল ধরেছে। খসে পড়ছে ছাদের পলেস্তারা।

টিনের ছাউনি ছিঁড়ে ঝুলে পড়েছে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকিপ‚র্ণ এ ভবনে পঞ্চম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে। এ বিষয়ে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিত ভাবে জানিয়েও কোনো কাজ হয়নি।

৪০ নং আড়–য়াবর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তানিয়া, মাছুমা, সোনিয়া, আয়শা,  ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী শাকিল খান, রকিবুল ও শহিদুল জানায়, ওই কক্ষে ক্লাস করতে তাদের ভয় লাগে।

তাছাড়া সামান্য বিষ্টি হলেই পানি পড়ে বইখাতা ভিজে যায়। ক্লাসে ছাদের পলেস্তারা খুলে তাদের গায়ে পড়ে। অনেক ভয় লাগে। আকাশে মেঘ দেখলে বাবা-মা স্কুলে আসতে দিতে চান না।

শাহা আলম দাড়িয়া ও রহমত মোল্লা নামের দুই অভিভাবক বলেন, ‘এই বিদ্যালয়ে আমাদের সন্তান পড়াশোনা করে। বিদ্যালয়ের ভবন এমন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কে থাকি। দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করা হচ্ছে না।’

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সুলতানা পারভিন ও লোপা রানী মন্ডল জানান, একদিকে শ্রেণী কক্ষের স্বল্পতার জন্য শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে বসতে হয়। যার জন্য পাঠদান ব্যাহত হয়। অপরদিকে ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।

বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ ফেরদাউস হোসাইন বলেন, ‘আমার স্কুলে ২২৬ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়েই ভবনটিতে শিক্ষকরা পাঠদান অব্যাহত রেখেছেন। এটি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কারো কাম্য নয়। এ ছাড়া এখানে অনুমোদিত শিক্ষকের পোস্ট ৯ টি। কর্মরত আছেন ৮ জন। তার মধ্যে একজন ডেপুটিশনে।’

তিনি আরও বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করলে তারা শুধু দীর্ঘদিন থেকে আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছেন।
চিতলমারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা অচ্যুতানন্দ দাস জানান, বিদ্যালয়ের ভবনটি আসলে ঝুঁকিপ‚র্ণ এটা আমি জানি।

প্রধান শিক্ষকের কাছে কাগজপত্র চেয়েছি, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেবো।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।