1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৭:২২ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
মোল্লাহাটে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় “ভিজিডি (ভিডব্লিউবি)” নির্বাচনে লটারির মাধ্যমে উন্মুক্ত বাছাই কার্যক্রম অনুষ্ঠিত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেশবপুর শাখার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা আবাসিক হোটেলে যৌথ বাহিনীর অভিযান,বিদেশি পিস্তল ও ইয়াবা’সহ আটক-১ সুন্দরবনে বনকর্মীদের ওপর সশস্ত্র হামলা,দুইজন আহত,জব্দকৃত মাছধরার নৌকা ছিনতাই বাগেরহাটে ডিবি পুলিশের অভিযানে কোটি টাকার ইয়াবাসহ আটক ১ প্রতিদিন ১ চামচ জামবিচির গুড়া খেলে যা হয়? জানলে অবাক হবেন যশোরে বন্ধুর তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীকে বিয়ে করায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে বিএনপি নির্বাচনের কথা বলছে : নার্গিস বেগম নৈশ প্রহরী ও কুকুরের গল্প | এক নৈশ প্রহরীর কুকুর সঙ্গী লিচুর থেকে কম নয় এই ফল | চাহিদা বেড়েছে কাঠলিচু বা পিচ ফল বা আশঁফলের অল্প জমিতে অধিক ফলন পেতে পালঞ্চিং পদ্ধতি ব্যবহার বাগেরহাটে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দের‘জুলাই পদযাত্রা’অনুষ্ঠিত কয়রায় ২দিন ব্যাপী দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা কমিটির দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ কেশবপুরে জলবদ্ধতা নিরসনে ইউএনও-এর সময়োপযোগী পদক্ষেপে প্রশংসা নওগাঁ মান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের পদোন্নতিজনিত বিদায় সংবর্ধনা  লোহাগড়ায় হঠাৎ মরিচের কেজি ২০০ টাকা,বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ গাবুরায় লিডার্স এর আয়োজনে উপকার ভোগীদের সাথে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর উপর গণশুনানি সাতক্ষীরা পশ্চিম সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু নগরীতে গলায় শাড়ি পেচিয়ে,  এক ব্যক্তির আত্মহত্যা মিটফোর্ড ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় মধ্যরাতে বিক্ষো

আজ ২৩ মার্চ ঐতিহাসিক পতাকা দিবস

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৭০ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর || আজ ঐতিহাসিক ২৩ মার্চ, পতাকা দিবস। বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে এদিন দেশের সর্বত্র সবুজ জমিনে লাল বৃত্তের মাঝে সোনালি মানচিত্র আঁকা স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলা হয়। পাকিস্তানের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধের সূচনাপর্বে পতাকা উত্তোলনের এ ঘটনা বাঙালির মুক্তি আন্দোলনে এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করে।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তান ও ঢাকার প্রেসিডেন্ট হাউস ‘পাকিস্তান প্রজাতন্ত্র দিবস’ পালন করলেও গোটা পূর্ব পাকিস্তানে তা পালিত হয় ‘ঐতিহাসিক লাহোর দিবস’ হিসেবে। পাকিস্তান দিবসকে ন্যাপ (ভাসানী) ‘স্বাধীন পূর্ববঙ্গ দিবস’ এবং স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ‘প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালন করে। তথাকথিত ‘পাকিস্তান দিবস’ হলেও ঢাকার প্রেসিডেন্ট ভবন ও সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর ছাড়া বাংলাদেশের কোথাও পাকিস্তানের পতাকা ওড়েনি সেদিন।

ঢাকার সচিবালয়, হাইকোর্ট, গণপরিষদ, ইপিআর, রাজারবাগ পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা বেতার, টেলিভিশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, প্রধান বিচারপতি ও মুখ্য সচিবের বাসভবনসহ সব সরকারি-বেসরকারি ভবন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলা হয় এদিন।

স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে স্বাধীন বাংলার পতাকা বিতরণ করা হয়। দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত নকশা দেখে পতাকা বানিয়েও নিজ নিজ বাসগৃহে উত্তোলন করেন অনেকে। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন কালো পতাকাও ওড়ানো হয়।

সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার ধানমণ্ডির বাসভবনে নিজ হাতে উত্তোলন করেন স্বাধীন বাংলার পতাকা। এ সময় বাঙালির সম্মিলিত কণ্ঠে ‘জয় বাংলা,বাংলার জয়’গানটি অভূত কাঁপন তোলে চারদিকে। সামরিক কায়দায় জাতীয় পতাকাকে অভিবাদন জানায় স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলার পর প্রভাতফেরি বের করে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় ছাত্রছাত্রী ও সাবেক বাঙালি সৈনিকদের সমন্বয়ে গঠিত‘জয় বাংলা বাহিনী’র আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ ও মহড়া। এ বাহিনীর সদস্যরা সামরিক কায়দায় জাতীয় পতাকার প্রতি অভিবাদন জানান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’গানটি বাজানো হয়, যা পরে জাতীয় সঙ্গীত হয়। জয় বাংলা বাহিনীর গার্ড অব অনার নেন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ,আ স ম আবদুর রব ও আবদুল কুদ্দুস মাখন। সেখানে সংক্ষিপ্ত ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেন,বাংলার মানুষ কারও করুণার পাত্র নয়। আপন শক্তির দুর্জয় ক্ষমতাবলেই বাঙালি স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনবে।

স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করতে গেলে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাঙালি ছাত্র-জনতাকে বাধা দেয় পাকিস্তান সেনারা। তবে ছাত্র-জনতার তীব্র প্রতিবাদের মুখে পিছু হটতেও বাধ্য হয় তারা। বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা সব বাধা উপেক্ষা করেই সেখানে পতাকা তোলে।

ঢাকার চীন,ইরান,নেপাল ও ইন্দোনেশিয়ার দূতাবাসে প্রথমে পাকিস্তানি পতাকা তোলা হলেও পরে তা নামিয়ে উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলার পতাকা। পাকিস্তানি পতাকার পরিবর্তে স্বাধীন বাংলার পতাকা তোলা হয় ব্রিটিশ হাইকমিশন ও সোভিয়েত কনস্যুলেটেও। অবশ্য ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে এদিন কোনো পতাকাই তোলা হয়নি।

রাজধানীর পাশাপাশি দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত পর্যন্ত কেবলই স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়তে দেখা গেছে সেদিন। রাজপথ, ভবন, গাছের চূড়া ও লাঠি-বর্শা-বন্দুকের মাথায় পতাকা উড়িয়ে মিছিলে মিছিলে গর্জে উঠেছে বীর বাঙালি।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।