1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০৫:৩৩ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
মাদক প্রতিরোধে খুলনা মহানগর বিএনপির ৪দিনের কর্মসুচি ঘোষনা আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে নগরীর শিববাড়িতে ব্লকেড ও অবস্থান কর্মসূচি গভীর রাতে শিবির সভাপতির পোস্ট; বললেন, জুলাইকে হারতে দেব না চতুর্থ দফায় বাড়লো সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অসহনীয় তাপপ্রবাহ! বয়ে চলেছে ৪৫ জেলায় জুলাই চলবে’, যমুনার পথে – সারজিস আওয়ামী লীগের বিষয়ে আজ রাতেই ফয়সালা হতে হবে – নাহিদ ইসলাম দৌলতপুরে অগ্নিকান্ডে দগ্ধ পরিবারের দায়িত্ব নিলেন বিএনপি নেতা বকুল আ. লীগকে নিষিদ্ধ না করার পর্যন্ত কেউ যমুনার সামনে থেকে ওঠবে না আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের সম্ভাবনা জানিয়ে যে বার্তা দিলেন-আসিফ নজরুল নি ষি দ্ধ হতে যাচ্ছে আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে সংবাদ প্রকাশ , খুলনায় পত্রিকা অফিসে আগুন আ’লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচী – হাসনাতের দিঘলিয়ায় জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচী বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত কয়রায় উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বি-মাসিক সভা কেশবপুরের সাতবাড়িয়া মূল তন্ত্তবায় সমবায় সমিতি লিঃ-এর নির্বাচন সম্পন্ন তেরখাদা উপজেলা বিএনপির মতবিনিময় ও সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত তেরখাদা থানা পুলিশের বিভিন্ন মামলার ০৪ আসামী গ্রেফতার সাতক্ষীরায় বিএসটিআই লাইসেন্স না থাকায় দুই ড্রিংকিং ওয়াটার কারখানাকে জরিমানা আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: শাস্তি পেলেন ৩ কর্মকর্তা

আমতলা ও খড়িয়াসহ সকল নদী-খালের ইজারা বন্ধের দাবিতে সাংবাদ সম্মেলন

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০২৩
  • ২৯৯ বার শেয়ার হয়েছে

মোঃ ইমরান হোসেন,বটিয়াঘাটা প্রতিনিধি || উন্মুক্ত খালকে পুনরায় ইজারা দেওয়ার প্রতিবাদে বটিয়াঘাটায় লোকজ ও মৈত্রী কৃষক ফেডারেশনের যৌথ সংবাদ সম্মেলন গতকাল বৃহস্পতিবার সংগঠনের কাতিয়ানাংলায় অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে আমতলা ও খড়িয়াসহ সকল নদী-খালের ইজারা বন্ধ,নেট-পাটা ও বাঁধ অপসারণ করে কৃষির জন্য উন্মুক্ত জলমহল ঘোষণার দাবী জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মৈত্রী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিভাষ মন্ডল।এ সময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করে বক্তব্য রাখেন লোকজ-এর নির্বাহী পরিচালক দেব প্রসাদ সরকার, গঙ্গারামপুর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য শেখ মো: মোশাররফ হোসেন,সেলিনা ইয়াসমিন পলি,মো: মনিরুল ইসলাম, মৈত্রী কৃষক ফেডারেশনের সভাপতি বরীন্দ্রনাথ মন্ডল, সহসভাপতি দীপ্তি মল্লিক,তাপস মল্লিক,বাসুদেব মন্ডল,প্রসেন বিশ্বাস, আশিষ মন্ডল,মোস্তাফিজুর রহমান,লোকজ-এর সমন্বয়কারী পলাশ দাশ প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে বটিয়াঘাটা উপজেলার মধ্যদিয়ে প্রবাহিত আমতলা,খড়িয়া,বটবুনিয়া, বরাখালী, ছোটখড়িয়া, মরাখড়িয়া ও গোন্ধামারী খাল উল্লেখিত নদী ও খালসমূহ পরস্পর সংযুক্ত, কিন্তু ভিন্ন নামে পরিচিত জলমহল। যা ওয়াপদা বেঁড়িবাধ-এর ভিতরে অবস্থিত এবং স্লুইস গেইট সংযুক্ত। উক্ত নদী-খালগুলির মাধ্যমে এলাকার ২৬টি গ্রামের প্রায় ৩৫ হাজার একর ফসলী জমির আবাদ হয় এবং এই জমির পানি নিষ্কাষিতও হয়।এলাকার ৩৫ হাজার অধিবাসীদের মধ্যে শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ কৃষিজীবি ও মৎস্যজীবি। তারা এই নদী ও খালের পানি ব্যবহার করে আমন,আউশ ও ব্যাপক বোরো ধান, তরমুজ,মিস্টি কুমড়া,তিল,মুগডালসহ সকল ফসল উৎপাদন করে। সারাদিন কাজের পর কৃষকরা এই নদী হতে মাছ ধরে তাদের দৈনন্দিন আমিষের চাহিদা মেটায়। এলাকার মানুষের জীবন জীবিকার জন্য এই নদী ও খালগুলি একমাত্র অবলম্বন হয়ে উঠেছে।

অথচ জলমহলগুলোর মধ্যে আমতলা ও খড়িয়া নদী দুটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অসাধু কর্মচারিদের সাথে স্থানীয় ভূয়া মৎস্যজীবি সমিতির যোগসাজসে ইজারা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে। এই ইজারার ফলে সরকার কিছু তাৎক্ষনিক রেভুনিউ পেলেও জিডিপি’তে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশ সরকারের ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়াল নবম পরিচ্ছেদ-এর ১৮৭, ১৮৮ অনুচ্ছেদ,বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রনালয়ের ২৭ আগস্ট ২০১৪ সালে প্রকাশিত গেজেট জাতীয় চিংড়ি নীতিমালা-২০১৪ এর ৫.২.৪ ও ৫.২.৫ ধারা, জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকারের উপানুষ্ঠানিক পত্র নং: বাজাস/স্পীকার/১(১)/ভূঃমঃ/০৯/২১৮, জলমহল নীতিমালা ২০০৯ এর ১৫ ধারার ‘ঘ’ উপধারা এবং বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিবেদন পত্র বিবেচনা না করে ইজারা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। উল্লেখিত নদী ও খালসমূহ উন্মুক্ত জলাশয়। সরকারের আইন ও নীতিমালা অনুযায়ী উন্মুক্ত জলাশয় ইজারা প্রদানের বিধান না থাকলেও ভূয়া মৎস্যজীবি সমিতির পক্ষে এলাকায় মাইকিং করে স্থানীয় কৃষক ও মৎস্যজীবিদের খড়িয়া ও আমতলা নদীতে মাছ ধরা এবং নদীর পানি ব্যবহার করতে নিষেধ করা হচ্ছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়।

আগে বিভিন্ন আন্দোলন ও সংগ্রাম এবং আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রেক্ষিতে দীর্ঘ ১৫ বছর বন্ধ থাকার পর আবারো নতুন করে এই এলাকার নদী-খাল ইজারা প্রদান করা হচ্ছে। এযেনো নদী-খাল ইজারার নামে এলাকার জনগণের সাথে ইঁদুর বেড়াল খেলা। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সরকারের কাছে আমতলা ও খড়িয়াসহ বটবুনিয়া,বরাখালী, ছোটখড়িয়া,মরাখড়িয়া ও গোন্ধামারী খালের ইজারা বন্ধ এবং খাল ও নদীর নেট-পাটা ও বাঁধ অপসারণ করে উন্মুক্ত জলাশয় ঘোষণা দাবী জানানো হয়েছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।