1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
পাইকগাছায় উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ,২৯ মে ভোট অনুষ্ঠিত মোংলায় পাওনা টাকা চাইতে গেলে মারধর – থানায় অভিযোগ নড়াইলে মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় কিশোরের আত্মহত্যা ডুমুরিয়ায় নিসচা’র লিফলেট বিতরণ উপজেলা নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলেন আনোয়ার ইকবাল মন্টু খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলায় সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান ২০২৪ শুরু লোহাগড়ায় ঝুলন্ত অবস্থায় আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিবের মায়ের লাশ উদ্ধার লোহাগড়ায় সড়ক দূর্ঘটনায় আহত শিক্ষকের মৃত্যু  বেনাপোলে আধুনিক সেবা অনলাইন ‘পোর্ট ট্যাক্স’ কার্য‍্যক্রমের শুভ উদ্বোধন কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আকস্মিক পরিদর্শন করলেন-এমপি আজিজুল ইসলাম কেশবপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিশ্ব মা দিবস পালিত  এসএসসিতে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ লোহাগড়ায় শোক আর শ্রদ্ধায় সাবেক চেয়ারম্যানের চির বিদায় রামপালে মাদকদ্রব্য গাঁজাসহ যুবক আটক পাইকগাছার আগড়ঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মোরেলগঞ্জে এক স্কুল শিক্ষিকার অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভ, বহিস্কারের দাবি পাইকগাছার গড়ইখালীতে মরা গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগ কেশবপুরে “শেকড়ের সন্ধান”-এর আয়োজনে সাহিত্য আসর, আলোচনা ও মতবিনিময় সভা বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি’র মোংলা উপজেলা কমিটি গঠিত লোহাগড়ায় আওয়ামীলীগ নেতা সাবেক চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা

কেশবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে পাটের বাম্পার ফলন, বাজার দর কম

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১০২ বার শেয়ার হয়েছে

পরেশ দেবনাথ,কেশবপুর,যশোর || কেশবপুরের মঙ্গলকোট,বিদ্যানন্দকাটিসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে পাটের বাম্পার ফলন হয়েছে। চাষিরা বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। সরকারি প্রণোদনা পেয়ে খুশি হলেও বাজার দর কম হওয়ায় বেশ খানিকটা হতাশ হয়েছেন কৃষকরা। গত বছর দাম ভালো পাওয়ায় এবার পাটের আবাদ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন তারা। পাট কাটা মূহুর্তে বৃষ্টি না হওয়ায় চিন্তিত থাকলেও বর্তমান পর্যাপ্ত বৃষ্টি হওয়ায় পাট পচনের জন্য নেই আর কোন সমস্যা।

উপজেলা কৃষি অফিসার মোছাঃ মাহমুদা আক্তার বলেন, কেশবপুরে চলতি বছর ৫ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ১০ হেক্টর। এ বছর ৯০ হেক্টর জমিতে বেশি আবাদ হয়েছে। হেক্টর প্রতি ফলন ২.৯ মেঃ টন এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৪ হাজার ৭৯০ মেঃ টন। এবার জেআরও ৫২৪ জাতের ৪ হাজার ৬’শ হেক্টর, রবি-১ জাতের ৪৯৫ হেক্টর ও গুটি/দেশি পাট ৫ হেক্টর জমিতে আবাদ করেছেন কৃষকরা। তিনি আরও জানান, এবছর ৩ হাজার ৭’শ ক্ষুদ্র প্রান্তিক চাষিদের মাঝে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে।তাদের প্রত্যেককে রবি-১ জাতের এক কেজি বীজ,১০ কেজি এমওপি ও ১০ কেজি ড্যাব সার দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার মঙ্গলকোট,বিদ্যানন্দকাটি,মজিদপুর,ত্রিমোহিণী, সাতবাড়িয়া,হাসানপুর,সাগরদাড়ি ইউনিয়ন ও কেশবপুর সদর ইউনিয়নে পাটের আবাদ বেশি হয়েছে।

কেশবপুর এলাকায় ৯০ ভাগ কৃষক ইতিমধ্যে পাট কেটে ফেলেছেন। অনেকে আগাম পাট কেটে ধান লাগিয়েছেন।পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় খাল-বিলে পানির অভাবে পাট জাগ দিতে দুশ্চিন্তায় পড়েছিলেন কৃষকরা। অনেকে স্যালো মেশিনের পানি দিয়ে পাট জাগ দিয়েছিলেন। বৃষ্টির পানি না হওয়ায় জাগ দেওয়া, পাট এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়া এবং ভূগর্ভস্থ পানি দিয়ে পাট জাগ দেওয়ায় খরচ অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন পাট জাগ দিতে কৃষকদের আর সমস্যা না থাকায় ওই খরচের হাত থেকে রেহাই পেয়েছেন।

বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারময়ান আমজাদ হোসেন জানান, আমার ইউনিয়নে পর্যাপ্ত পাট চাষ হয়েছে। পনির কোন অভাব হয়নি কারণ, অনাবৃষ্টির সময় পাট চাষিদের পাট জাগ দেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ওয়াপদা কতৃপক্ষের সহযোগিতায় নরনিয়া স্লুইস গেট ছেড়ে দিয়ে খালে পানি উঠিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে আমার ইউনিয়নসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় পাট জাগ দিতে কোন সমস্যা হয়নি।

মঙ্গলকোট গ্রামের আবুবক্কর দফাদার জানান, আমার ১৬/১৮ কাঠা পাট লাগানো, ধোয়াও হয়ে গেছে। পাটের বাজার ডাউন, যে কারণে এখন বিক্রি করলে আসল টাকা ঘরে আসবে না।গোলদার পাড়ার আব্দুল জলিল গোলদার জানান,আমার ২ বিঘা জমিতে পাট লাগানো আছে।১ বিঘা জমির পাট উঠানো হয়ে গেছে, আর ১ বিঘার পাট পানিত আছে। পাট জাগ দেওয়ার আগে সমস্যা ছিল এখন আর সসস্যা নেই।

মঙ্গলকোট বাজারের পাট ব্যবসায়ী ও মঙ্গলকোট বাজার উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক শাহাবুদ্দীন সরদার জানান, পাট বাজারে আমদানি ভাল কিন্তু বাজার কম থাকায় কৃষক পাট বিক্রি করতে চাচ্ছে না। ভাল পাট ১৬’শ ৮০ টাকা থেকে ১৭’শ এবং কমা পাট ১৫ ‘শ টাকায় কিনছি কিন্তু বেচতে পারছি না, কোন গাড়ি লোড হচ্ছে না। পাট বিক্রি করে তাদের আসল টাকা বাঁচতেছে না। কৃষকরাও খুব বিপর্যায়ে।কৃষকরা তাদের পাটখড়ি ও পাট তাড়াতাড়ি শুকানোর জন্য বিভিন্ন স্কুল মাঠ,রাস্তার ধারে,রাস্তার ওপর নেড়ে দিচ্ছেন।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।