1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ১২:৩৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
বন্ধকৃত পাটকলসহ সকল মিল-কলকারখানা চালু ও শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে হবে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে ফকিরহাটে শ্রমিক সমাবেশ যশোরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান মে দিবস পালিত যশোরে রামনগর এক ব্যক্তির দেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণের আক্রমণের উপসর্গ অনুসন্ধান আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে যশোরে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের র‍্যালি ও সমাবেশ মহান মে দিবস উপলক্ষে খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এন সি পি) আয়োজিত র‍্যালি ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশ সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে মহান মে দিবস পালন ও শ্রমিকদের মৃত্যুকালীন ভাতা প্রদান ইসলামী শ্রমনীতি বাস্তবায়ন ছাড়া শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না- মাওঃ আব্দুল আউয়াল কুয়েটের উপাচার্যের দা‌য়ি‌ত্বে চুয়েট অধ্যাপক খুলনায় নানান আয়োজনে মহান মে দিবস পালিত খুলনায় ব্যাংক জালিয়াতি: প্রবাসীর অ্যাকাউন্ট থেকে ৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ, নারী ব্যাংক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার ইশরাককে মেয়র ঘোষণায় এনসিপির উদ্বেগ কুয়েট-ভিসি ইস্যু কেন্দ্র করে কুয়েট শিক্ষার্থীর উপর সন্ত্রাসী হামলা, প্রাণে বাঁচলেন- রাতুল হাসান লাউডোব ফেরিঘাটে এ.ডি.পি এর উদ্যোগে পানির ট্যাংক ও সেলাই মেশিন বিতরণ কয়রায় বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের আয়োজনে শ্রমিক দিবস পালিত মহান মে দিবস উপলক্ষে খালিশপুর সমাবেশে বটিয়াঘাটা উপজেলা বিএনপি কেশবপুরে মহান মে দিবস এবং জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস পালন শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন আজ – ১লা মে যশোর জনতার হাতে ধরা খেলেন বহু বিতর্কিত আওয়ামীলীগ নেতা আনোয়ারুল কবীর পুলিশের দুই কর্মকর্তার বিচার দাবিতে বিএনপির কেএমপি খান জাহান আলী থানা ঘেরাও 

বাগেরহাটে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম্য লেখাপড়া

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪
  • ১৮০ বার শেয়ার হয়েছে

অতনু চৌধুরী(রাজু)বাগেরহাট || বাগেরহাটে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম্য লেখাপড়া।

এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে এখন আর বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস। অথচ ৮/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।

বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ, পাঞ্জেরী, পপি গাইড, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। গত বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।

মাত্র ৮/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়,এখন ছাত্র – ছাত্রীরা অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্র – ছাত্রীরা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি ফ্রী ফায়ার, অনলাইন জুয়া, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক স্কুল ছাত্রের পিতার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ছেলে আগে প্রতিনিয়ত স্কুলে যেতো তবে এখন ঠিক মতো স্কুলে যায় না। আর আমি কিছু বললে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দেয়। তাই সকল পিতা মাতার কাছে অনুরোধ করি যে তাদের ছেলে মেয়ে প্রতিনিয়ত কি করছে তাদের খোঁজ খবর’সহ তাদের প্রতি খেয়াল রাখবেন।

এ বিষয়ে মোংলা শিশু বিদ্যা নিকেতনের সাবেক প্রধান শিক্ষক মোঃ আবু বকর সিদ্দিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এক জন শিক্ষক মানেই শ্রদ্ধার পাত্র, গুরুজন, অভিভাবক। মানুষ গড়ার কারিগর। বড় কথা তিনি একজন আদর্শবান মানুষ। বাবা-মা সন্তান জন্ম দিতে পারেন। কিন্তু ছেলেমেয়েকে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তোলেন একজন শিক্ষক। বাবা-মায়ের চেয়ে শিক্ষকের গুরুত্ব কোনো অংশেই কম নয়। আমরা যখন ছাত্র ছিলাম,তখন একজন শিক্ষকের প্রতি আমাদের এতই শ্রদ্ধাবোধ ছিল যে, কোনো শিক্ষককে যদি রাস্তা দিয়ে হেঁটে আসতে দেখতাম, তাহলে আমরা অন্য রাস্তা দিয়ে ঘুরে আসতাম। তবে এখন আর আমাদের চোখে পড়ে না। তাই সকল ছাত্র ছাত্রীদের পিতা মাতার প্রতি অনুরোধ রইল তাদের খোঁজ খবর নিতে বা তাদের শু শিক্ষায় শিক্ষিত করার প্রতি খেলা রাখতে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।