জাহিদুল ইসলাম,কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি || খুলনার কয়রার উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন দেয়াড়া গ্রামে, কয়রা সদর ইউনিয়নের ৪নং কয়রা পল্লীমঙ্গল গ্রামে গড়ে তুলছে অবৈধ শুটকি চিংড়ির খটি।আজ ৪ (মার্চ)মঙ্গলবার এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে এসব শুটকি খটি।দেয়াড়া গ্রামের শাহ আলম সরদার, পল্লিমঙ্গলে শ্রমিকলীগনেতা আমিরুল ইসলামের বড় ভাই আইয়ুব আলী সানা মিলে তিনটি অবৈধ শুটকি চিংড়ির খটি তৈরি করেছেন।সুন্দরবন কেন্দ্রিক এলাকায় নিষিদ্ধ থাকলেও প্রশাসনের তোয়াক্কা না করে এলাকার প্রভাবশালীদের মদদে তৈরি করেছে এই সমস্ত অবৈধ শুটকি চিংড়ি খটি।বিগত কয়েক বছর পূর্বে যৌথবাহিনীর অভিযানে এই সমস্ত খটি ধ্বংস করার পরেও পুনরায় মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে।স্থানীয়দের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে রাতের আধারে ছদ্মবেশে জেলেরা সুন্দরবন থেকে কীটনাশক প্রয়োগ করে নিষিদ্ধ ভেসালী জ্বাল দিয়ে চিংড়ি মাছ ধরে এনে বিক্রয় করে এসব খটি মালিকদের কাছে। এর আগে পল্লীমঙ্গল গ্রামে শুটকি চিংড়ির খোটির বিষয়ে কয়রা প্রশাসনের সাথে কথা হলে বিষয়টা সদর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এস এম লুৎফর রহমানকে অবহিত করলে তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি।
খটি মালিক শাহ আলম সরদার বলেন,সুন্দরবনের মাৎস ব্যবসায়ী ও কয়রা মাছের আড়ৎ থেকে৪৫০ টাকা কেজি দরে চিংড়ি মাছ ক্রয় করে এনে আমি এখানে শুটকি তৈরি করি। এ বিষয়ে কয়রা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রূলী বিশ্বাস এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এসব অবৈধ শুটকি চিংড়ির খটি উচ্ছেদ করা হবে বলে জানান ।
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।