1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৩:২৬ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) ,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত চারজনের ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন-সৎকার কেন ড্রাগন ফল খাবেন, কীভাবে খাবেন যুবদল নেতা মাহবুব হত্যা মামলা: তালা থেকে প্রধান সন্দেহভাজন রায়হান ও আসিফ গ্রেফতার, তদন্তে অগ্রগতি মনিহার সিনেমা হলে তরুণীকে অচেতন করে সর্বস্ব লুট অভিযুক্ত পরিচিত বন্ধু বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান, ৪১ বোতল বিদেশি মদ জব্দ। ফ্যাসিবাদের শেষ চিহ্ন আওয়ামী লীগ’: অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান নগরীতে দেবর কর্তৃক গৃহবধূ ধর্ষণের শিকার মোল্লাহাটে বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল সম্পন্ন – নির্বাচনে হাফিজ প্যানেল বিজয়ী পাইকগাছা হাসপাতালে রোগীর স্বজনদের মারামারি দেখে বৃদ্ধার মৃত্যু বনবিভাগের শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান, ১০’কেজি হরিণের মাংস’সহ পাচারকারী দলের দুই সদস্য আটক মান্দায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা পাইকগাছা উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ শিববাটী ব্রিজের টোল উন্মুক্তের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি গোপালগঞ্জের ঘটনায় জনসাধারণকে ধৈর্য ধারণ ও সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর দেশনায়ক তারেক রহমান এর নামে কটুক্তি মূলক স্লোগান এবং দেশ জুড়ে নৈরাজ্যর,আইন শৃঙ্খলার অবনতি  প্রতিবাদে খুলনা জেলা যুবদলের  বিক্ষোভ মিছিল ও  সমাবেশে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে “অশালীন ও ভিত্তিহীন অপপ্রচার” এবং দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রতিবাদে নগরীতে খুলনা মহানগর যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ নবাগত ইউএনও’র সাথে মান্দা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ  নড়াইলে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে বাবা-ছেলে নিহত, আটক ১ সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা লোহাগড়ায় বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যের ডাক : যশোরে জুলাই শহীদ দিবসের স্মরণসভায় অমিত

চিতলমারীতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে শিশুদের পাঠদান, দুর্ঘটনার আশঙ্কা

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
  • ৯৫ বার শেয়ার হয়েছে

খুলনার খবর ||টিনের ছাউনি ছিঁড়ে ঝুলে পড়েছে। ঝুলে পড়া টিনের নিচ দিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চলাফেরা। সামান্য বৃষ্টি হলেই ফুটো টিন দিয়ে গড়িয়ে পড়ে পানি। শিক্ষাথীদের বইখাতা ভিজে যায়।

এ ছাড়া কক্ষের দেয়ালে ফাটল ধরেছে। মাঝে মধ্যে দেয়াল থেকে পলেস্তারা খসে পড়ছে। ভবনটি চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আর এই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার ৪০ নং আড়–য়াবর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে।

ফলে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকেরা। অপরদিকে, শ্রেণী কক্ষ সংকটে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা এক ব্রেঞ্চে গাদাগাদি করে পাঠদান করছে। তাই শিক্ষার মানোন্নয়নে ওই স্কুলের শিক্ষকেরা নতুন ভবন নির্মাণের দাবি করেছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আড়–য়াবর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি সরকারিকরণ হয় ১৯৭৩ সালে। ১৯৮৯ সালে চার কক্ষবিশিষ্ট টিনের ছাউনির এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়।

সেই থেকে এ ভবনের দুটি কক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান, একটি কক্ষ স্টোর ও একটি কক্ষ বিদ্যালয়ের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ের অনেক জায়গায় দেয়াল ও বিমে ফাটল ধরেছে। খসে পড়ছে ছাদের পলেস্তারা।

টিনের ছাউনি ছিঁড়ে ঝুলে পড়েছে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকিপ‚র্ণ এ ভবনে পঞ্চম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে। এ বিষয়ে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিত ভাবে জানিয়েও কোনো কাজ হয়নি।

৪০ নং আড়–য়াবর্ণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তানিয়া, মাছুমা, সোনিয়া, আয়শা,  ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী শাকিল খান, রকিবুল ও শহিদুল জানায়, ওই কক্ষে ক্লাস করতে তাদের ভয় লাগে।

তাছাড়া সামান্য বিষ্টি হলেই পানি পড়ে বইখাতা ভিজে যায়। ক্লাসে ছাদের পলেস্তারা খুলে তাদের গায়ে পড়ে। অনেক ভয় লাগে। আকাশে মেঘ দেখলে বাবা-মা স্কুলে আসতে দিতে চান না।

শাহা আলম দাড়িয়া ও রহমত মোল্লা নামের দুই অভিভাবক বলেন, ‘এই বিদ্যালয়ে আমাদের সন্তান পড়াশোনা করে। বিদ্যালয়ের ভবন এমন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কে থাকি। দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করা হচ্ছে না।’

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সুলতানা পারভিন ও লোপা রানী মন্ডল জানান, একদিকে শ্রেণী কক্ষের স্বল্পতার জন্য শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে বসতে হয়। যার জন্য পাঠদান ব্যাহত হয়। অপরদিকে ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।

বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ ফেরদাউস হোসাইন বলেন, ‘আমার স্কুলে ২২৬ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়েই ভবনটিতে শিক্ষকরা পাঠদান অব্যাহত রেখেছেন। এটি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কারো কাম্য নয়। এ ছাড়া এখানে অনুমোদিত শিক্ষকের পোস্ট ৯ টি। কর্মরত আছেন ৮ জন। তার মধ্যে একজন ডেপুটিশনে।’

তিনি আরও বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করলে তারা শুধু দীর্ঘদিন থেকে আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছেন।
চিতলমারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা অচ্যুতানন্দ দাস জানান, বিদ্যালয়ের ভবনটি আসলে ঝুঁকিপ‚র্ণ এটা আমি জানি।

প্রধান শিক্ষকের কাছে কাগজপত্র চেয়েছি, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেবো।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।