দিঘলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি, তথ্য সংগ্রহেকালে গণমাধ্যম কর্মীদের বিভিন্নভাবে হুমকি
- প্রকাশিত : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২
- ৩৯০ বার শেয়ার হয়েছে
এস.এম.শামীম দিঘলিয়া(খুলনা)// দিঘলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কিছু গণমাধ্যম কর্মী তথ্য সংগ্রহে গেলে তাদেরকে বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি প্রদান করছে একটি মহল।
বিশেষ সুত্র থেকে জানা যায়,দিঘলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যাপক দুর্নীতি অনিয়মের প্রেক্ষিতে খবর পেয়ে কিছু গণমাধ্যম কর্মী তথ্যগত কারণে গত ৭ই নভেম্বর উক্ত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান এবং ঔষধ থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে অবস্থিত জমির গাছ কাটা,মেয়াদ উত্তীর্ণ করে ঔষধ পুড়িয়ে ফেলা,নবনির্মিত ভবন জরাজীর্ণ অবস্থায় থাকাসহ একাধিক অভিযোগ এর বিষয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পঃপঃপঃ ডাঃ মাহাবুবুল আলম এর নিকট জানতে চাইলে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে না চাওয়া ডাঃ মাহাবুবুল আলম সাংবাদিকদের সকল প্রশ্নগুলি এড়িয়ে যান এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পিছনে অবস্থিত জমিতে ধান চাষ ও চাষ চাই বিষয় জানতে চাইলে তিনি কোন উত্তর দিতে পারেনি।
একপর্যায়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারি ইসরাফিল হোসেনকে তার কক্ষে ডেকে পাঠান এবং ইসরাফিল হোসেন জানান,ভবনের পিছনে যে জমি রয়েছে এবং ধান ও ঘাসের চাষ দীর্ঘদিন যাবৎ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ মারুফুল ইসলামের আওতায় রয়েছে।উক্ত জমির ওপর ধান ও ঘাস চাষের বিষয়টি তার কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের পাল্টা ধমক দিয়ে বলেন তোমরা আমার অনুমতি ছাড়া হাসপাতালে গেলে কেন একপর্যায়ে তার সাথে বাগ বিতণ্ডের সৃষ্টি হয়।এবং গোপন ক্যামেরায় ঐ মুহুর্তের কিছু ভিডিও ফুটেজ ধারণ করা হয়।
এবং ডাঃ মাহাবুবুল আলম এর সাথে কথপোকথনসহ উপজেলা চেয়ারম্যান এর সাথে সৃষ্টি হওয়া কিছু কিছু বিষয় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে তার ১দিন পরেই বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে হুমকি ধামকি আসতে শুরু হয়।এমন কি বিভিন্ন লোক মারফতে জানা যায় যে দুজন সাংবাদিক সোশ্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি ভাইরাল করেছে তাদেরকে পরবর্তীতে উক্ত হাসপাতালে গেলে হাত পা ভেঙে দেওয়া হবে।সকল হুমকি ধামকি ও ফোন আলাপ এর কিছু অংশবিশেষ ও সংগ্রহ করা হয়েছে।
