1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
কেশবপুরের আলতাপোল মহাশ্মশান পরিচালনা কমিটি গঠন  নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ভিত্তিহীন-মাশরাফী রামপালে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত লোহাগড়ায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে ২ প্রার্থীকে জরিমানা  ২০ মে কেশবপুরের সীমান্তবর্তী চুকনগর গণহত্যা দিবস বাগেরহাটে গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধুর আত্মহত্যা সংসদ ভবন এলাকায় ছাত্রলীগ কর্মী খুন মোংলায় আচরণবিধি লঙ্ঘনে তিন প্রার্থীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা বটিয়াঘাটা উপজেলায় পানিতে ডুবে নবম শ্রেণীর ছাত্রের মৃত্যু কেশবপুরে কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী আলমগীরের স্ত্রী ফেনসিডিল ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার  ঢাকার ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট  গাজীরহাটে সাংবাদিকের বাড়ি থেকে নগদ টাকা ও স্বর্নালঙ্কার চুরি বাগেরহাটে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টা, প্রতিবাদ করায় পিতাসহ ৪ জন আহত খুলনা অনলাইন প্রেসক্লাব এর বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত ধান নি‌য়ে বা‌ড়ি ফেরা হ‌লো না কয়রার দুই শ্রমি‌কের তালায় ট্রাক উল্টে খাদে; নিহত ২, আহত ১০ ২১ মে মঙ্গলবার ১৫৭ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষনা ১৭ মে থেকে ৩ দিনের জন্য বেনাপোল স্থলবন্দর বন্ধ যে পরিকল্পনায় খুন হন লোহাগড়ার চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ভাড়াটিয়া শুটার 

মঙ্গলকোট ও বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে শেষ হলো দুর্গোৎসব

  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৬৩ বার শেয়ার হয়েছে

পরেশ দেবনাথ,কেশবপুর,যশোর // কেশবপুরের মঙ্গলকোট ও বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে শেষ হলো হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মিয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব। শনিবার (১- নভেম্বর) সন্ধ্যা বেলায় দেবী দুর্গার আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মাধ্যমে অকালবোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবার দেবি এসেছেন গজে করে আর চলে গেলেন নৌকায় চড়ে। ঢাক-ঢোল আর কাঁসার বাদ্যে শুরু হয়েছিল দুর্গাপূজার মূল আনুষ্ঠানিকতা। সরকারী সিদ্ধান্ত মেনে কেশবপুরে এই প্রথমবারের মত আলোকসজ্জা বিবর্জিত সবুজের সমারোহ এবং পরিবেশবান্ধব ছিল মণ্ডপগুলিতে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ও কেশবপুর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল সরকারের ছিল কঠোর ভূমিকা। যশোর জেলা প্রশাসক, মোঃ তমিজুল ইসলাম খানসহ সফর সঙ্গীরা সোমবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত কেশবপুর উপজেলার বিভিন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা মন্দির পরিদর্শনকালে সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী আলোকসজ্জা বিহীন পূজার্চনা ও নিয়ম শৃঙ্খলার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

এ দু’টি ইউনিয়নের ৮ টি মন্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলকোট ইউনিয়নে, মঙ্গলকোট বাজার, মঙ্গলকোট চৌধূরী বাড়ি, কন্দর্পপূর ও পাথরা সার্বজনীন দুর্গা মন্দির। বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে, বিদ্যানন্দকাটি, হাড়িয়াঘোপ ঘোষপাড়া, পরচক্রা ও বাউশলা পূর্ব দাস পাড়া সার্বজনীন দুর্গা মন্দির। মন্ডপগুলিতে বসানো হয়েছিল সিসি ক্যামেরা ও কঠোর নিরাপত্তা।

দেবীর এই আগমনকে ঘিরেই ব্যস্ত সময় পার করেছেন, সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরের ভাস্কর ও পুজারিরা।
মঙ্গলকোট ইউনিয়ন পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বিশ্বনাথ হালদার জানান, ৪ টি মন্দিরে পূজার্চনায় কোনপ্রকার সমস্যার সৃষ্টি হয়নি। তা ছাড়া মন্ডপগুলিতে বসানো হয়েছিল সিসি ক্যামেরা ও কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিমা বিসর্জন দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্ঠা করেছি। সকালে ১১ টা পর্যন্ত যাত্রা মঙ্গল পড়ার জন্য মন্দিরগুলোতে ছিল উপছে পড়া ভীড়।

বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়ন পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও কেশবপুর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সহ-সভাপতি নন্দ দুলাল বসু জানান, বিদ্যানন্দকাটি, মঙ্গলকোট ইউনিয়ন-সহ উপজেলার ৯৩ টি মন্দিরে পূজার্চনায় কোনপ্রকার সমস্যার সৃষ্টি হয়নি। তা ছাড়া মন্ডপগুলিতে বসানো হয়েছিল সিসি ক্যামেরা ও কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। করোনার কারণে গত দুই বছর সীমিত পরিসরে উৎসব হলেও এবারের প্রস্তুতি বেশ জাঁকজমকপূর্ণ ও ভক্তদের আগমন ছিল পর্যাপ্ত। সকাল ১১ টা পর্যন্ত ছিল যাত্রা মঙ্গল পাঠ। বিকাল ৪ টা থেকে বিরতিহীনভাবে চলেছে সকলের জন্য খেলাধূলা, নাচ, গান কৌতুক ও পুরস্কার বিতরণ। সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিমা বিসর্জন দিতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি।

মঙ্গলকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের বিশ্বাস জানান, আমি সবকয়টি মন্ডপ পরিদর্শন করেছি, হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপুজা সুষ্ঠু সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রত্যেক মন্দিরে আমার নিজস্ব অর্থায়ন থেকে কম- বেশি অনুদান দিয়েছি। তাছাড়া কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম,এম, আরাফাত হোসেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ আরিফুজ্জামানসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে নিয়েও পর্যবেক্ষণ করেছি।
বিদয়ানন্দকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন, আমার ইউনিয়নে শারদীয় দূর্গাপুজা সুষ্ঠু সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৫ অক্টোবর) প্রতিমা বিসর্জনের দিনে ভক্তদের মুখে মুখে ছিল, ‘মা তুমি আবার এস, আসছে বছর আবার হবে’।সব মিলিয়ে মঙ্গলকোট ও বিদ্যানন্দকাটি ইউনিয়নে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে শেষ হলো দুর্গোৎসব।

কেশবপুর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক গৌতম রায় দুর্গা পুজা সুষ্ট শান্তিপুর্ণ ভাবে ও সরকারী সিদ্ধান্ত মেনে অনুষ্ঠিত হওয়ায় পুলিশ প্রশাসন মন্দির কমিটি সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে কেশবপুর উপজেলা পুজা পরিষদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।