1. info@www.khulnarkhobor.com : khulnarkhobor :
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪১ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি/বিজ্ঞাপন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com    বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৪৭,আপার যশোর রোড (সঙ্গীতা হোটেল ভবন) নীচতলা,খুলনা-৯১০০।ফোন:০১৭১০-২৪০৭৮৫,০১৭২১-৪২৮১৩৫। মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:- ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
খুলনার খবর
কেশবপুরে প্রচন্ড গরমে কৃষকের মৃত্যু তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ২ মে পর্যন্ত প্রাথমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা মোংলা বন্দর জেটিতে কন্টেইনার নিয়ে ১৮৬ মিটার জাহাজ বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোনের অভিযানে একটি দেশীয় স্যুটার গান’সহ আটক ৩ ঝিকরগাছায় ওপেন হাউজ ডে পালন করল নাভারণ হাইওয়ে থানা পুলিশ খুলনায় ১মে “মহান মে” দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হবে ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ মে মাসের প্রথম সপ্তাহ দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা চমক রেখে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের শক্তিশালী দল ঘোষণা মোংলায় আগুনে পুড়ে যাওয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এমপি হাবিবুন নাহার নড়াইলে আদালতে হাজিরা দিতে এসে গাঁজাসহ যুবক গ্রেফতার লোহাগড়া পৌরসভার কার্য সহকারী কবিরের বিরুদ্ধে নানাবিধ অনিয়মের অভিযোগ তাপদাহের কারণে সোমবার ঢাকাসহ ৫ জেলার স্কুল বন্ধ মোংলার রুপালী ব্যাংকের তৃতীয় তলায় আগুন – ফায়ার সার্ভিসের অক্লান্ত পরিশ্রমে আগুন নিয়ন্ত্রণ প্রচন্ড তাপদাহে অতিষ্ঠ্য জনজীবনে বিপর্যস্ত সাধারণ মানুষের মাঝে সাতক্ষীরা উপকূলে প্রকৃতি ও সংস্কৃতি সুরক্ষায় সংহতি প্রচণ্ড তাপদাহে পথচারীদের মাঝে এমপি আতাউল হক দোলনের পানি ও স্যালাইন বিতরণ কেশবপুরে পাথরঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চুরি ঝিকরগাছায় পৌর মেয়র জামালের সহযোগিতায় তৃষ্ণার্ত মানুষের মুখে হাসি  যশোরে গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু

বাগেরহাটে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে কাঁসা-পিতলের তৈরি তৈজসপত্র

  • প্রকাশিত : বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৩৫ বার শেয়ার হয়েছে

অতনু চৌধুরী(রাজু)বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি ||
বাগেরহাটে আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছে বাংলার ঐতিহ্য কাঁসা-পিতলের বাসন-কোসনের ব্যবহার। নিত্য নতুন সিরামিক, মেলামাইন, কাঁচ ইত্যাদি সামগ্রী সহজলভ্য হওয়ায় মানুষ কাঁসা-পিতলের ব্যবহার একেবারেই কমিয়ে দিয়েছে। নিকট অতীতেও পিতল-কাঁসার জিনিসপত্র গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে নিত্য ব্যবহৃত সামগ্রী হিসেবে দেখা যেত।

এবিষয়ে বাগেরহাট সদর এলাকার হেকমত উল্লাহ বলেন, এখন আর মানুষের বাড়িতে কাঁসা-পিতলের হাঁড়ি, পাতিল, কলস, গস্নাস, গামলা, বালতি, বদনা, থালা’সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস তেমন একটা দেখা যায় না। হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন কাঁসা-পিতলের কিছু জিনিসপত্র ব্যবহার করলেও মুসলিমদের ঘরে এসবের ব্যবহার নেই বললেই চলে। যার জন্য কাঁসা-পিতলের এসব জিনিসপত্রের ব্যবসায়ীরা পৈতৃক ব্যবসা গুটিয়ে অন্য ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছে।

তিনি আরও বলেন, আগে দেখা যেত বিয়েতে বা পালা-পর্বন, আকিকা, সুন্নতে-খাৎনায় উপহার হিসেবে বড় কাঁসা-পিতলের হাঁড়ি, কলস, পেস্নট, বাসন-কোসন দেওয়ার রেওয়াজ ছিল। এখন আর সামাজিক অনুষ্ঠানে এসব জিনিসপত্র উপহার দেওয়া হয় না।

বাগেরহাটের মোংলা পৌর শহরে এক দোকান মালিক জানান, আগে হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকজন বাড়িতে তাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন করতে এসব জিনিসপত্র ব্যবহার করতেন। তাছাড়া তাদের বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে এসব পণ্য কিনতেন। বিশেষ করে বিবাহ, আকিকা’সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণে এসব জিনিসপত্র কিনে উপহার দেওয়া ছিল একটা নিজের সম্মান প্রদর্শনের বিশেষ আকর্ষণ। এখন এসব সংস্কৃতি আর নেই। এখন আধুনিক মেলামাইনের জিনিসপত্র, প্রেসারকুকার, ইলেকট্রিক চুলা, রাইস কুকার, ইলেকট্রিক কেটলি, অ্যালুমিনিয়ামের হাঁড়ি, পাতিল, থালা-বাসনসহ বিভিন্ন তৈজষপত্র বের হওয়ায় কাঁসা-পিতলের এসব জিনিসের ব্যবহার আর এখন নেই বললেই চলে। বর্তমানে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের মধ্যে ধর্মীয় আচার-আচরণসহ সামাজিক জীবনে এর ব্যবহার কিছু থাকলেও মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকজনরা আর এসব জিনিসপত্র কিনেন না। তাই, তারা তাদের বাপ-দাদার দীর্ঘদিনের এ ব্যবসা ছেড়ে অন্য ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে।

শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2022 KhulnarKhobor.com মেইল:khulnarkhobor24@gmail.com।জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা আইনে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধন আবেদিত।স্মারক নম্বর:-  ০৫.৪৪.৪৭০০.০২২.১৮.২৪২.২২-১২১।এই নিউজ পোর্টালের কোন লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।